সমাজ সমাজ সাহিত্য ও দর্শন | Samaj Sahitya O Darshan

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যদৃফ্ি ৯ is 11008 an intellectual generalisation unfit for imaginatve literature.” এখানে “organised passion of greed’—“aafe সংগঠিত লোভাতুর কামনা” এই কথাটি বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। আরও লক্ষণীয়, ‘The hungry purpose. having science for its steed---’, একটি স্কুধার্ত উদ্দেশ্য বিজ্ঞানের ঘোড়ায় চেপে পৃথিবীতে দৌরাত্ম্য আরম্ভ করেছে | প্রশ্ন ওঠে রবীন্দ্রনাথ এখানে কাকে দোষী করছেন, বিজ্ঞানকেই দোষী করছেন, না যারা অপরিমেয় শোষণলালসা চরিতার্থ করার জন্য বিজ্ঞানের আশীর্বাদকে মানুষের অভিশাপে পরিণত করেছে তাদের দোষী করছেন; যন্ত্রকেই দোষী করছেন, না যারা Hr মালিক হয়ে দেশের দশের ও বিদেশের মালিক হয়েছে তাদের দোষী করছেন, যন্ত্রসভ্যতাকে দোষী করছেন, না 'যা্তিক' সভ্যতাকে দোষী করছেন। রক্তকরবীর ইংরেজি ভাষ্য থেকে ঠিক এই প্রশ্নের স্পঞ্ট জবাব পাওয়া যায় না। কারণ, এই ব্যাখ্যায় এমন পংক্তিও খুঁজে পাওয়া যাবে যার দ্বারা মনে হতে পারে রবীন্দ্রনাথ দুর্বল মানুষের দুর্গতের ay যন্ত্রকেই দায়ী করছেন I—“I have a stronger faith in the simple personality of man than in the prolific brood of machinery that wants to crowd it out.”’ সুতরাং যার] রবীন্দ্রনাথ পশ্চিমী সভ্যতার প্রেমে পড়েননি বলে স্বস্তি পেয়েছেন, তারা আরও নিশ্চিন্ত হলেন। পশ্চিমী সভ্যতা মানে জড় বিজ্ঞানের, যন্ত্রবিজ্ঞানের সভ্যতা | রবীন্দ্রনাথের রক্তকরবীতে এই সভ্যতার পরাজয় ঘটেছে, কৃষিনির্ভর তপোবনের শান্তির বাণী আবার ভারতবর্ষে ফিরে এসেছে কবিখষির কে। এই তো রবীন্দ্রনাথ, উপনিষদের রবীন্দ্রনাথ যার সাহিত্যতত্ত্বের ছত্রে ছত্রে উপনিষদের ee প্রতিফলিত ! কিন্তু বাদ সাধলেন we রবীন্দ্রনাথ। কাব্য ও নাটকে কবি নিজে থাকেন অন্তরালে, কিন্তু প্রবন্ধের ভিতরে তিনি প্রত্যক্ষ আত্মপ্রকাশের সুযোগ পান সকলের প্রসারিত HOT সন্মুখে। রক্তকরবী প্রথম প্রকাশিত হয় ১৩৩১ সালে আশ্বিনের ATS | এক বছর পরে যখন ST Sia ইংরেজী ভাষা রচনা করলেন, এ একই সময় তিনি লিখলেন তার fete “চরকা” প্রবন্ধ। সে ATH কবির যক্তর্য শোন! যাক-_"যুরোগীয় সভ্যতায় বিজ্ঞান চর্চার দামনে যদি কোনো HCG Cafew সাধমাথাকে গে হচ্ছে বাহ-প্রকতির হাতের AT রকম মার CUS মানুষকে ASTM, আয় হচ্ছে মানুষেরই মনটাকে যন্ত্রে না বেঁধে



Leave a Comment