নীলকণ্ঠ | Nilkantha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ঠিক সময়েই এসেছি । উঠোনে পা দিয়েই তো শুনলাম জয়ন্তী গান গাইছে। গোটা গানটা BTA তারপর ওপরে এলাম ।” জয়ন্তী হারমোনিয়মটা ঠেলে দিতে দিতে বলল, “আপনি শুনেছেন গান? যতীন সণ্টুকে কোলে তুলে নিতে নিতে বলল, "পুরোটাই Mae । চমৎকার গেয়েছো। কিন্তু এ গানটা কে বাছল, তুমি 1” জয়ন্তী বড়দার প্রশ্নটার জন্যে তৈরি ছিল না। এক মুহূর্ত চুপ করে থেকে বলল, “Syl গানটা ভাল নয় ?' যতীন নরম গলায় বলল, খুব ভাল, কিন্তু আমার কাছে, অন্তত আজকের দিনটায় এই গানটা যতটা ভালো, ততটাই যে HAA । জয়ন্তী অবাক চোখে ভামস্মুরের দিকে তাকাল qa, “দুঃখের সণ্টুকে কোলে ভুলে নিয়েছিল যতীন | এবার ওকে নামিয়ে দিয়ে নিজে বসল। বলল, তুমি ঠিক বুঝতে পারবে না। হয়তো রখীনের কিছুটা মনে থাকলেও থাকতে পারে । সীতা এই গানটা খুব ভাল গাইতো ৷ এই গানের জন্যেই ওকে স্কুল থেকে প্রাইজ দিয়েছিল | ওর গলায় আমি বোধহয় পাঁচ-ছ'বার এই গান শ্তনেছি ।” কথা বলতে বলতে যতীন টেবিলের ওপর রাখা সীতার ফটোটারু দিকে তাকাল। দৃষ্টি সরাল না। ফটোটার দিকে চোখ রেখেই বলল, বীণথিন ফেরেনি ? উমা উত্তর দিল, 'ঠাকুরপোর তো আজ নাসিং হোম আছে ।' কথাটা যেন ভুলে গিয়েছিল, উমা বলে দেওয়ায় হঠাৎ মনে ATM যষ্তীনের । সে মাথা নাড়তে নাড়তে বলল, 'তাইতো, বুধবার তো ওর afi হোম থাকে । কথা শেষ করেই যতীন আবার নিজের মধ্যে ডুবে গেল ॥ ফ্টোটার দিকে চোখ রেখে উদাস QA ষতীন বলল, ‘sel তখন খুক ছোট, ওর মনে থাকবার কথা নয়। একবার দোলের দিনে পিসে* মশাই আমার আর সীতার একমঙ্গে একটা ফটো তুলে দিয়েছিল ॥ তিনস্থকিয়ার কোয়াটার্সে বারান্দায় তোলা জীবনের প্রথম ফটো ॥ ২১৮



Leave a Comment