আধুনিক বাংলা গীতিকবিতা | Adhunik Bangla Gitikabita

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
উনবিংশ শতকে বাংলা কবিতার etal উনবিংশ শতকের বাংলা কবিতার আলোচনায় প্রথমেই মনে প্রশ্ন জাগে, ওই এক শতাব্দীব্যাপী কাব্যসাধনায় কোনে ধারাবাছিকত৷ সমগ্রতা বা Bay আছে কি ন), অর্থাৎ তার কোনে সাধারণ লক্ষণ নির্দেশ করা সম্ভব কি ay | এই সমস্যার একটা প্রচলিত বা প্রায়-দর্বস্বীকৃত সমাধান এই যে, উনবিংশ শতকের বাংলা সাহিত্য ছুটি woe ও স্বতন্ত্র ধারায় বিভক্ত-_ চিরাগত এঁজ্হ্যবাহী প্রাচীন ধারা এবং পাশ্চাত্য প্রভাবজাত নৃতন atm) কবি ঈশ্বর গুপ্তের মৃত্যুর (১৮৫৯ ) সঙ্গেসঙ্গে প্রাচীন ধারার অবসান এবং রঙ্গলাল-মধুস্থমনের আবির্ভাবের সঙ্গে TST ধারার VHT, এ কথা প্রায় সকলেই বিন দ্বিধায় মেনে নিয়েছেন। বহুকাল পূর্বে বঙ্কিমচন্দ্র এ সম্বন্ধে যা বলেছিলেন তা সঞক্লেই জানেন। তার উক্তি এই-_ “যে বৎসর ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের মৃত্যু হয়, সেই বৎসর মাইকেল aga দত্ত "প্রণীত “তিলোত্তমাসস্ভব কাব্য” রহুস্যসম্দর্তে [ বিবিধার্থ-সংগ্রহে ] প্রকাশিত হইতে আরম্ভ হয়। ইহাই মধুস্নের প্রথম বাঙ্গালা কাব্য। তার পর- বৎসর WITTE প্রথম গ্রন্থ 'নীলদর্পণ' প্রকাশিত হয়। সেই ১৮৫৯-৬০ সাল বাঙ্গাল সাহিত্যে চিরস্মরণীয়-- উহা! নৃতন-পুরাতনের সন্ধিস্থবল। পুরাণ দলের শেষ কবি ঈশ্বরচন্দ্র অস্তমিত, নৃতনের প্রথম কবি TLR নবোদয়। ঈশ্বরচন্দ্র খাটি বাঙ্গালী, মধুছছছন Stel ইংরেজ। দীনবন্ধু ইহাদের সম্ধিন্থল। বলিতে পারা যায় যে, ১৮৫৯-৬* সালের মতো দীনবক্ধুও বাঙ্গাল। কাব্যের নৃতন-পুরাতনের সন্বিস্থল |” স্ীনবস্ধু মিত্র : কবিত্ব ( ১২৮৩) বন্কিমচন্ত্রের এই উক্তির দীর্ঘকাল পরে শিবনাথ শাম্মী এ বিষয়ে যে মন্তব্য করেছিলেন, এ স্থলে তাও শ্মরণযোগ্য (— “বঙ্গসাহিত্য-মাকাশে acer যখন Cire হইলেন, তখনও ঈশ্বরচন্দ্র wus প্রতিভার fre জ্যোতি তাহা! হইতে বিলুপ্ত হয় নাই। কোথায় আমরা গুপ্ত-কবির রসিকতা ও চিত্ররগ্রক ভাবমক্তাজের ur fire হি গীতিকবিতা-_১



Leave a Comment