চোখের বালি [সংস্করণ-১] | Chokher Bali [Ed. 1st]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
চোখের বালি © বিহাঁবী জোড়হাত কবিষ! কহিল, “মা, Bb পাবিব ন।। যে মেঠাই তোমারণ*্মহেন্দ ভালে! লাগিল al বলিয। রাণিয়! দেয়, সে মেঠাই তোমার অনুবোধে afoul আমি অনেক গাইযাছি, fos কন্যার বেল! সেট। সহিবে না ।” রাজলক্ষ্মী ভাবিলেন, “বিহারী আবাব বিনে করিবে! ও কেবল মহীনকে লইয়াই আছে, বৌ আনিবাব কথা মনে ও স্থান দেয় al |” এই ভাবিয়। বিহারীব প্রতি sere কুপামিশ্রিত মমতা আব-একটু- খানি বাড়িল | বিনেোদিনীব বাপ বিশেষ ধনী ছিল a, কিন্তু তাহাব একমাত্র কল্যাকে সে মিশনারি মেম রাণিয| বনহুষত্বে পড়ানুন] এ কারুকায শিশখাইয়াছিল , tara বিবাহের ব্যস Gras বতিয়। যাইতেছিল, তবু তাহাব হ্বশ ছিল ন।। অবশেষে Weta মৃত্যুর পরে বিধবা মাতা পাত্র খুজিয| অস্থিব হইয| পড়িয়াছে। টাকাকডিও নাই, satq aA অধিক | তখন বাজলক্ষী তাহার জন্মভূমি বারাশতের গ্রামসম্পকীয় এক ভ্রাতুম্পুত্রের সহিত Ge কন্যা বিনোদিনীর বিবাহ দেওয়াইলেন | অনতিকাল পরে sai বিধবা হইল ৷ মহেন্দ্র হাসিয়া কহিল, “ভাগোয বিবাহ কবি নাই, # বিধবা হইলে তো একদণ্ডও টিকিতে পারিতাম না!” বছর-তিনেক পরে আর-একদিন মাতা-পুত্রে কথা হইতেছিল। “বাবা, লোকে যে আমাকেই নিন্দা কবে 1” “কেন মা, লোকের তুমি কী সবনাশ করিয়াছ ৷” “পাছে বৌ আসিলে ছেলে পর হইয়া যায়, এই ভয়ে তোর বিবাহ দিতেছি না, লোকে এইরূপ বলাবলি করে ৷”. মহেন্দ্র কহিল, “ভয় তো হওয়াই উচিত। আমি মা হইলে প্রাণ



Leave a Comment