ভারতের বিপ্লব কাহিনী [খন্ড-২, ৩] | Bharater Biplab Kahini [Vol. 2, 3]

ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যার] Se এই বৎসরের সব ঘটনায়ই মশার পিল্তুলের সহায়তা লওয়া হইয়াছিল ।. ১৯১৫ সালের গোড়ার দিকে সংঘটিত গার্ডেনরীচ, বেলিয়াঘাটা প্রভৃতি ডাকাতির যাবতীয় বৃত্তান্ত প্রথম খণ্ডে বিবৃত হইয়াছে। অতঃপর আড়িয়াদহের ডাকাতির বিবরণ প্রয়োজনীয়। ডাকাতিটি অনুষ্ঠিত হয় «রা আগষ্ট (১৯১৫ )। অন্যতম বিপ্লবী-নেতা প্রীবিপিন গাঙ্গুলী মশার পিস্তল সহ কয়েকজন .সঙ্গী লইয়৷ ডাকাতি করিতে যান। পানিহাটিতে চাউলের জনৈক মহাজনের বিল সরকার ক্ষেত্রমোহন পাল ঘটনার দিন some টাকা লইয়া আগড়পাড়া যাইতেছিল। ক্ষেত্র পাল প্রতি সোমবারই আগড়পাড়৷ আড়তে টাকা asa Sas | ঘটনার দিন ষ্টেশন হইতে উক্ত সরকার যখন পশ্চিম দিকে অগ্রসর হইবে, পথিমধ্যে বিপিনবাবু ও তাহার wre পীঁচব্যক্তি কর্তৃক আক্রান্ত হয়। কতল্গুলি aor আসিয়া পড়ে। ধন্ডাধস্তিতে বিপিনবাবু একটা গর্ভে পড়িয়৷ যান। উঠিয়| তিনি দৌড়াইতে থাকেন এবং দুই মাইল দূরে তাহার অঙ্গসরণ- কারিগণ পিস্তল সমেত তাহাকে ধরিয়া ফেলে। ইতিপূর্বেও বিপিনবাবুর দল ১৯১৫ সালের ৬ই এপ্রিল তারিখে আড়িয়াদহে একটা ডাকাতি afr coo. টাকা লুট করে। উভয় ডাকাতিতেই মশার freq ব্যবহৃত হয়। এই মোকদ্দমার বিচার হয়, আলিপুর স্পেশাল ট্রাইবুনস্তালে। বিচারক ছিলেন এ. জে. চোজনার, স্থরেন্দ্রনাথ মল্লিক ও গঙ্গানারায়ণ রায় (অবসর প্রাপ্ত মাজিষ্ট্রে ), বিপিনবাবুর পক্ষে উকীল ছিলেন উপেন্দ্রদাশগুপ্ত । বিচারে বিপিনবাবুনু পাঁচবংর সশ্রম কারাদণ্ড S| মুূরারী মোহন মিত্র নামে এক ব্যক্তি এই মোকদ্দমার ANE পুলিসকে বিশেষ সহায়তা করে। বিপিনবাবু ধৃত হইবার তিন সপ্তাহ মধ্যেই মুবারীকে তাহার বাড়ীতে কয়েক ব্যক্তি আসিয়া খুন করিয়৷ ফেলে। একজন কনেষ্টবল আততায়ীগণকে ধরিতে WE আহত হয়। অঙ্গসন্ধানে এ বাড়ীতে কতকগুলি মশারগুলি পাওয়া যায়। AHN জেলায় প্রাগপুরে ডাকাতি হয়, আগরপাড়া ডাকাতির তিনমাম পূর্বে ১৯১৪