বইয়ের লেখক
বইয়ের আকার
11 MB
মোট পৃষ্ঠা
280
ধরণ
For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)Fo ও প্রকৃতি দৃষ্টিগোচর হইয়া যাইতেছে। নিজে দেশকে যোল আনা
wal না দিলে দেশ কি কাহাকেও ধরা দেয় ? ভারতকে চিনিয়া
ফেলা কি এতই সহজ ? । আজ আবার নূতন করিয়া “ভারতের লাধনা” লিখিতে যাওয়া
যে অনাবস্তক, তাহা ১৩২১ সালের কাঞ্তিক মাসে “ভারতের
সাধনা”র “শেষ কথায়” লিখিত নিয়োদ্ধ্ত বাক্য হইতে বেশ APE
বুঝ৷ যায়। “বলিবার বুঝাইবার, কথা অনেক বাকি আছে।
অনেক রকমে সে কথা বহুদিন ধরিয়া বলিয়া যাইতে হইবে । তবে
সে কথার সারাংশ “ভারতের সাধনায়” ইঙ্গিত করা রহিল। এই
সমস্ত ইঙ্গিত অনুসরণ করিয়া চিন্তাশীল পাঠক ইতিহাস agrata
করিলে ভারতের সাধনার সহিত আরও ঘনিষ্টপরিচয়ে পরিচিত
হইবেন ।” ভারতের সাধনার কথা যে অনেক রকমে বহুদিন
ধরিয়া বলিয়। যাইতে*হইবে, শ্রীভগবান্ এ প্রতিশ্রুতি লেখকের দ্বারা
এখনও পুর্ণ করাইয়া লইতেছেন, তবে সে “উদ্বোধনের” পৃষ্ঠায়
নহে, অন্য মাসিক পত্রে । আর “ভারতের সাধনা”য় যে সত্য ও
তথ্যের ইঙ্গিত মাত্রই ,অধিকাংশ স্থলে দেওয়া হইয়াছে, এ HE
লেখকই এই উক্তিতে স্বীকার করিয়| লক্টতেছেন। অতএর আজ
হঠাৎ “ভারতের সাধনা”র লেখককে, লেখকের SATA SA অস্ডি-
প্রায়কে অতিগ্রম করিবার আবসশ্তকতা কি ? “উদ্বোধনে” “ভারতের সাধনা” পড়িলে বুঝা যাইত যে, লেখক
Stata লেখায়, সম্ভাবিত বিচারতর্কের প্রতি আদ দৃষ্টি রাখিতেছেন
at | Stata দৃষ্টি, যাহারা ভারতের সাধনার সাধক হইবেন, তাঁহাদের
উপরই নিবদ্ধ। সাহিত্যের জন্য, সমালোচনের wa, তিনি যে একটা
কিছু স্থষ্টি করিতেছেন, একথা! Sets মনে স্থান পাইত না, CFS