ভারতের সাধনা [সংস্করণ-২] | Bharater Sadhana [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
(Je পরিচিত ছিলেন, তাহারা সকলেই বিদ্বিত আছেন। প্রাচ্য ও প্রতীচ্য জাতিসমূহের প্রাচীন ও বর্তমান জীবনেতিহাস তুলনায় আলোচনা করিবার বিশেষ যোগ্যতা যে তাহার ছিল, একথাও Stata অবিদিত নহেন। কিন্তু পূর্ব শিক্ষা-দীক্ষাদিসহ নিজ সমগ্র জীবন:যৈদি তিনি অঞ্জলিস্বরূপে প্রীগুরুর পাদপদ্মে সমর্পণ করিতে না পারিতেন এবং এঁরূপে প্রীবিবেকানন্দগতপ্রাণতা যদি তাঁহার উপরে সম্পূর্ণ প্রভাব বিস্তার al করিত, তাহা হইলে তিনি যে এই অপূর্ব আলোক জীবনে প্রত্যক্ষ করিয়৷ শান্ত ও উপরত হইতে সক্ষম হইতেন না, ইহাতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই । “ভারতের সাধনা” লেথক যে সকল বিষয়ের অপরিশ্ফুট ইঙ্গিতমাত্র করিয়া গিয়।ছেন, সন ১৩১৯ সালে (ইং ১৯১৪থৃং) শ্রীরামক্ষ্ণসঙ্ঘের ইংরাজী মাসিক পত্রের অন্যতম “iTS ভারতে”র সম্পাদকের পদে প্রতিষ্ঠিত হইয়া, তিনি সেই সকলের অনেকাংশে বিবৃতি করিতে সক্ষম হইয়াছেন ৷ যাহা বাকি ছিল তাহারও fo ব্যাখ্যা এরূপে- প্রকাশিত হইত; কিন্তু বিধাতার fray ইচ্ছায় উহা আর সিদ্ধ হইল না! কারণ, ,কৈশোরে সংযত চরিত্রবান্‌ ও সত্যের সাধক বলিয়া, যৌবনপ্রারস্তে নিঃস্বার্থ সেবাত্রতী ও অক্কাস্ত দেশসেবক বলিয়া, এবং এ কালের পূর্ণতায়--পরমার্থপ্রেমিক, সর্বত্যাগী সন্ন্যাসী বলিয়া যাহার পরিচয় পাইয়া আমরা এতকাল মুগ্ধ হইয়াছিলাম, সন ১৩২৫ সালের "ই... বৈশাখ তারিখে তিনি হাদ্রোগে সহসা weet পরিত্যাগপূর্বক প্রীগুরুর omen প্রাপ্ত হইয়াছেন! যাহার মধুময় চরিত্রের চরম পরিণতি দেখিতে ও স্বার্থশূন্ত নেতৃত্বে চালিত হইয়া সত্য- লাভের আশয়ে অনেকে এতদিন উদগ্রীব ছিল, তাহাদিগকে পথের ইঙ্গিতমাত্র প্রদানপূর্বক প্রীভগবানের ও নিজ নিজ আত্মার



Leave a Comment