রবীন্দ্র-মননগীতির আলোকে রামমোহন | Rabindra-manangitir Aloke Rammohan

ভারতবর্ষ সামগ্রিকভাবে পরমত-সহিফু এবং sty Satz | রাজা রামমোহন রায় সেই উজ্জ্বল মতকে নিয়েই wana ₹য়েছিলেন। তিনি সামাজিক, ধামিক ও রাষ্ট্রিক--সর্ব frac’ এক মোহ মুক্ত মনের অধিকারী ছিলেন। ভারতবর্ষের উচ্চকোটিতে অবস্থবিতি উপলব্ধি করেই তিনি দিকে-দিগস্তে পশ্চিমের দেশে- দেশে যে আলোকদূতের আবির্ভাব লক্ষ্য করছিলেন তাদেরও মতন ঘরের কাজে শুড-মতাদর্ণ ই প্রতিষ্ঠিত দেখতে চেষেছিলেন। কারণ সর্বদা তিনি বিশ্বাস করতেন ঘরের আলো আর পরের আলে মিলে বড় ঘরের আলোকোৎদব সম্ভব। তিনি ভারত-ভাবনায় যা জানতেন তা বড় ঘরের আলোকোৎসব। ২ রবীন্ত্র-মননে রামমোহেন অষ্টাদশ শতাব্দীর অদ্ধকারাচ্ছন্ন সেই ভারতীয় মানসিকতা রামমোহনের যুক্তিনিষ্ট ও সংস্কারমুক্ত মনীষার সত্যবোধে উদ্বোধিত হওয়ায় আলোক প্রাপ্ত হয় আর উনবিংশ শতাব্দীর স্বর্ণোজ্জল দ্বিপ্রহরে রবীন্দ্রনাথের শুচিস্তিগ্ধ সৌন্দর্যদৃষ্টির আলোকে বিশ্ববোধে উজ্জীবিত হয ভারত"্মানদ। তপোবনের খষিদের প্রাচীন ভারতে উদ্গীত-_'শোনো শোনে বিশ্ববাসী” বলে যে বাণী যে উচ্চারণ যে উদাত্ত আহবান তা 'অমৃতের পুড্ন'- বোধে জাগৃতির Set উপনীত করে। রামমোহুনও ভারতীয় জ্ঞান ভাঙ্ারে প্রবেশ করে সেই উপলব্ধির উচ্চকোটিতে যথার্থই উপবিষ্ট ছিলেন fen সে fara যত দ্বিধা যত সংশয় তার সমূলে নিরদন করেছেন রবীন্দ্রনাথ । তিনি 'ভারতপথিক” বলেছেন রামমোহনকে । ভারতের এঁতিহের Avs রামমোহন নবধারায় নবীন জাগৃতির চেতনায় বিশ্ববোধের আলোকে দচৈতন্ত-ভূুষিত করণেন। তিনি yue নীচতা সংস্কারাচ্ছন্নতা থেকে বৃহৎ উদার ও মুক্ত মানসিকতার ভাবমুতি রচনা করলেন। Sta বান্ধব প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর পেলেন পরিচ্ছন্ন কর্মের শিক্ষা । মহযি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর পেলেন একেশ্বরবাদের দীক্ষা আর রবীন্দ্রনাথ পেলেন ভারত-ভাবনার গ্রশ্বরয এবং বিশ্ববোধের ইংগিত | বিশ্ব সাথে যোগে যেধায় বিহারে সেইখানে যোগ তোমার সাথে আমারো ॥-_ গেয়ে উঠলেন রবীন্দ্রনাথ কারণ ‘ort দেশ নন্দিত করি মন্দ্রিত তব ভেরী” যে at সে তো বিশ্বমৈত্রীর বিশ্বভ্রাতৃত্বের মহতী ভাবনার; মধ্যযুগে বিনষ্ট হয়েছিল কিন্তু আবার জানৃতির চৈতন্তোদয় আসছে 'দিন আগত a এই আশা ও আশ্বাসের বাণীমন্জরিত