কবি কুমুদরঞ্জন মল্লিক স্মরণিকা | Kabi Kumudranjan Mallik Saranika

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তোমরা এলে কি আনন্দ! কইবে! আমি Sty ? Cay হল বনগৃহ তীর্থ মহিমায় | দর্শনীয়ের দর্শনীয়, বাণীর সাধকগণ দেঁছে মনে করলে আমার অমৃত সিঞ্চন | ভালবাসি তোমাদিকে, তোমরা আপনার | তোমাদের যে আগমনই উৎসব আমার | দুটি নদীর মাঝে থাকি শ্যামলিয়ার সাথ, গলগ্রহ মায়ের, করি কতই যে উৎপাত। ary Gar ফলে আমার নেইকো অধিকার | কথা থেকে চলছি এখন বাজ্যে রূপকথার | অরকুতী সন্তানের লাগি কি স্নেহ বক্ষে আদর কর আমায়, মাতা হাসেন অলক্ষ্যে । হয়ত এতে মিটলো কতক স্মেহময়ীর ate, শনির পাতিয়া তোমরা লহ মায়ের অ'শীর্বাদ। ক্োগ্াম শ্রীকুমূদরঞ্জন মলিক ১৯শে ফাল্গুন ১৩৬২ সাধনা প্রেস, বধমান | একটি সাদা কাগজে নীল কালিতে ase এই কবিতাটি তিনি সভায় পাঠ করেন এবং বিতরণ করা হল। আমরা এই দেখে বিহ্বলতায় ও স্পেহ- শ্রদ্ধায় একেবারে বিচলিত হয়ে যাই। আগের দিনের ঘটনা যা “কবিতীথে' STAT আছে তা এখানে আর উল্লেখ করছি না। পরদিন অত্যন্ত আগ্রহের সঙ্গে তিনি সন্ধ্যায় wets সাহিত্যতীর্থের বসন্ত অধিবেশনে সভাপতিরূপে শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের সাহিত্যজীবনের গোড়ার কথ শুনলেন। পরবর্তী যুগের তরুণ ও প্রৌঢ় সকলের প্রত্তি যে তার গভীর প্রতি ও সহজ আত্মীয়তাবোধ ছিল তা মেই সময়েই আমাদের মুগ্ধ করে। ২৮শে অদ্রাণ ১৩৭৭ সালের সকাল বেলায় পরলোক্গমন করেন। পরলোক- গমনের পর প্রথম শোকদভার এবং জন্মদিনে অনুষ্ঠিত সভার বিবরণ দিই | সেদিনের বাংলার প্রবীণতম কবি কুমুদ্রঞ্জন মলজিকের পরলোকগমনে বিশিষ্ট কবিনাহিত্যিকবৃন্দ পয়ল| পৌষ ১৩৭৭ বৃহস্পতিবার বিকেলে “'সাহিত্যতীর্থ' ৬৭ পাখথুরিয়াঘাট সীটে এক সভায় মিলিত হন। কবির স্থায়ী স্বতিরক্ষার ace ১৬৩



Leave a Comment