For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)পূর্বকথা ৭
নাট্যস্থত্রসগ্রাহক ভরতকে বাদ দিলে যষ্ট-সপ্তম শতাব্দীর ভামহ ও
WE, অষ্টম sorely বামন এবং বামনের টাকাকার ও স্বয়ংগ্রন্থকার
উদ্ভটভট্ট, আলংকারিক wus, ধ্বনিকার আনন্দবর্ধন এবং বিখ্যাত
টাকাকার ও রসপ্রাধান্তযের নির্দেশক অভিনবগুপ্ত, কাব্যমীমাংস। বাল-
রামায়ণাদি এবং বহু মুক্তক কবিতার লেখক রাজশেখর, বক্রোক্তি-
জীবিতকার Fos, দশরূপকের লেখক CAT, সরস্বতীকণ্ঠাভরণ
শৃঙ্গারপ্রকাশ প্রভৃতির লেখক ভোজদেব, ওচিত্যবিচার-গ্রন্থ-প্রণেত
ক্ষেমেন্দ্র, রসধ্বনিমতের অতিনিপুণ প্রবক্তা ও প্রতিষ্ঠাতা কাব্যপ্রকাশ-
প্রণেতা TIS, বাগ.ভটদ্বধয়, সাহিত্যদর্পণের বিশ্বনাথ কবিরাজ, বৈষ্ণব
আলংকারিক রূপগোশস্বামী ও কবিকর্ণপুর, রসগঙ্গাধর-প্রণেত। এবং
রসবাদের একজন প্রধান প্রবক্তা জগন্নাথ, অলংকারবাদী এবং
কুবলয়ানন্দ fateh গ্রন্থ প্রণেতা অলপ্পয়দীক্ষিত ইত্যাদি
প্রধানদের নাম উল্লেখ করতেই পাতা ভর্তি হয়ে যায়। AVANT কাব্যবিচারের প্রারস্ত সংস্কৃতের fase নিয়েই । উনিশ
শতকের প্রারস্তে মৃত্যুঞ্জয় বিদ্ঠালংকার, মদনমোহন তর্কালংকার, স্বয়ং
বিদ্যাসাগর মহাশয় এবং স্বল্পপরবততাঁ কালে লালমোহন বিদ্যানিধি
প্রমুখ পণ্ডিতগণের উদ্যোগ এবিষয়ে স্মরণীয়। বিশেষতঃ বিদ্যানিধি
মহাশয়ের কাবানির্ণয় গ্রন্থটি গুণ, রীতি, অলংকার,
ar, দোষ প্রভৃতির অবলম্বনে বাঙলা কাব্য
বিচারের তৎকালোপযোগী একটি উল্লেখ্য গ্রন্থ। তার
সমকালবতাঁ উনিশ শতকের কবিদের কাব্য থেকে প্রচুর প্রমাণ সংগ্রহ
করেছেন তিনি৷ মধুস্থদন নূতন ভাব ও রীতি নিয়ে কাব্য নির্মাণ
করলেও প্রাচীন গুণদোষ বিচারের পন্থায় তার কাব্যের সমীক্ষা
চলেছিল বহুদিন । যদিও মধুস্থদন নিজে তার পত্রাবলীতে য়ুরোপীয়
কাব্য-শাস্ত্রকেই বহমান করেছেন। কিন্তু এ বিষয়ে সমালোচক হিসেবে
স্পষ্টভাবে প্রথম মতভেদ জানালেন বন্কিমচন্দ্র। তিনি বঙ্গদর্শনে
নৃতন রীতির প্রবর্তন করেছিলেন, যে রীতিকে বলা যায় পাশ্চাত্ত্য
রীতি ৷ উত্তররামচরিতের আলোচনার উপসংহারে তিনি সংস্কৃত বাংলায় কাব্য-
বিচার «tai