তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প | Tarashankar Bandhopadhyayer Shreshtha Galpo

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
rR রেখে তারাশঙ্করের সাহিত্য সম্পর্কেও Tai চলে, “সবার উপরে MRI AS, তাহার উপরে নাই”। মানুষেরই জীবন সর্বকালে সাহিত্যের উপজীব্য হলেও জীবন সম্পর্কে শিল্পীর বিশেষ দৃষ্টিভঙ্গির ভিত্তিতেই সাহিত্যে মাঘষের নতুন পরিচয়, জীবনের নতুন মূল্যবোধ গড়ে ওঠে । বাংলার কথাসাহিত্য একশ বছরও অতিক্রম করে নি, কিন্তু এরই মধ্যে শিল্পীর দৃষ্টিবছদলের ফলে জীবনের মূল্যবদলের চিহ্নও তার মধ্যে স্মপরিস্ফুট। বক্ষিমচন্দ্রের কল্পনামূলে ছিল জীবনের শিবচেতনা। এই শিববোধের ভিত্তিতে লায়-অস্যায়, নীতি-ছুর্নাতির মাপকাঠিতে গড়ে উঠেছে তার জীবনমূল্য। তাই তার কল্পনায় প্রধান হয়ে দেখা দিয়েছে “নৈতিক satya’ বা ethical man} রবীন্দ্রনাথের জীবনস্বপ্নে ধরা পড়েছে সুন্দরের atten তিনি আবিষ্কার করলেন “রসিক মানুষ” বা] Esthetic mant} | শরৎচন্দ্রের কল্পনামূলে আছে “প্রেমিক মানুষ' বা emotional man | শরৎ-পরবর্তী শিল্পিমানম দেখেছে জৈবিক atoace, অর্থ নৈতিক মানুষকে, জেনেছে, এই উভয়েরই সংমিশ্রণে সামাজিক মাহুযের well বক্ষিমচন্দর নৈতিকতার se দেওয়াল গেঁথে আদর্শ মানবতার যে-মন্দিরে মানুষের বিগ্রহ প্রতিষঠা করলেন, রবীন্দ্রনাথই প্রথম সে মন্দিরের দেওয়ালে BTS হানলেন তাঁর “নষ্ট-নীড়”, আর “চোখের বালিতে ৷ নীতির দেওয়াল ভেঙে পড়ল, বড় হল সোন্দর্যবোধ ৷ মানুষের আচার-আঁচরণে সুন্দর-অস্ুন্দরের বিচারই প্রধান হযে উঠল। রসিক-মানুষের হল S| শরৎচন্দ্র এলেন আর একটু এগিযে । “ভাবে অবশ cen, হরি হরি বোলাইযা” তিনি “আচণ্ডালে প্রেম” বিলিমে দিলেন। সুনন্দর- অস্ুন্দরের মাপকাঠি তিনি মানলেন না, প্রেমের দৃষ্টিতে স্থন্দর-অস্তুন্দরে ভেদ।ভেদ নেই ; প্রেম অসুন্দরকেও WA করে। তার দৃষ্টিতে তাই মেসের ঝি সাবিত্রীর প্রণয়াকর্ষণও শ্রদ্ধা পেল, শ্রদ্ধা পেল ব!রবধূ barat আর পিয়ারী বাইজী ৷ কিন্তু যে প্রেমকে মহিমান্বিত করে “aspera জীবনকল্পনা, Byars সে প্রেমেরই পুজ্খাহুপুজ্খ বিশ্লেষণের মধ্য দিয়ে খুজে পেল মানুষের জৈব প্রবৃত্তিকে । যে দুটি আদিম প্রবৃত্তির বশে ANT জীবজীবন নিয়ন্ত্রিত «te—oty সমস্ত স্ুখসুঃখ ও আচারমাচরণের IH সেই প্রবৃত্তিদ্বয়েরই বিশ্লেষণ মুখ্য হয়ে উঠল এ যুগের সাহিত্যে । \/o



Leave a Comment