নারী ও সামাজিক অবিচার | Women And Social Injustice

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
(১০ ) শক্তিতে নারী পুরুষের সমকক্ষ। চিজস্তাশীল ব্যক্তিগণের নিকটও ইহা প্রমাণিত করিয়াছে যে, বিনা অস্ত্রে প্রতিরোধ শুধু সমভাবে ফলপ্রহ্থ হয় নাই, বরং প্রতিরোধকারী ও প্রতিরুদ্ধ উভয়ের পক্ষেই উহা অধিকতর উন্নত মানবতার পরিচয় দিয়াছে। অন্ততঃ ভারতের মুক্তি- যজ্ঞে ইহা নারীকে বিশিষ্ট স্থান প্রদান করিয়াছে। বর্তমানে হিংসা ও অহিংসার প্রশ্ন অত্যন্ত জঅক্নরী। যাহারা অহিংস-নীতিতে আস্থবাবান এবং উহাকে সাফল্য লাভের সরল ও wart পথ বলিয়া বিবেচনা করেন, গান্ধীজীর বাণী তাহাদিগকে সদলবলে তাহার BI eeu মিলিত হইবার wy উদাত্ত সুরে আহ্বান করিতেছে। মাত্র সেই দিন তিনি কতিপয় বন্ধুর সহিত জাতির সম্মুখে প্রস্তাবিত গঠনমূলক কার্যপ্রণালী etc বলিয়াছেন যে, অহিংস-নীতিই স্বরাজ অর্জন করিবার সুনির্দিষ্ট উপায় এবং তাহাতে নারীর অবদান সম্বন্ধে তিনি বলিয়াছেন- "কিন্তু আমার সবচেয়ে বড় আশা! নারীগণের উপর। তাহাদিগকে যে কুপে ডুবাইয়া রাখা হইয়াছে তাহ| কইতে উদ্ধার করিতে হইলে তাহাদিগকে সাহায্য করিবার লোকের প্রয়োজন | অতি সামান্ত বিষয় আশ্চর্যজনক ফল উৎপাদন করিবে। ১৯৩১-৩২ সালের সত্যাগ্রহ আঙ্দোলনে তাহাদের অবদান বিশেষ প্রশংসনীয় । এখনও তাহারা তাহাদের কাজ উম্নত মনোবৃত্তির পরিচয় দিয়। করিয়া যাইতেছে, কিন্তু তাহা সর্বাঙ্গীণ উৎকর্ষ লাভ করিতেছে না। বলিতে গেলে, তাহাদের ভিতর বিশেষ কাজ কিছুই করা হয় নাই? তাহারা সঙ্ঘবদ্ধ হইবার aT অপেক্ষা করিতেছে। অহিংস প্রচেষ্টা হইতে Byw দুঃখকঞ্ট সহিবার ক্ষমতা তাহাদের প্রচুর। তাহারা নীরবে সকল প্রতিকূলত! সহ করিয়া যাইবে।” আমরা কি সেই আশা পূরণ করিতে প্রস্তুত আছি ইহাই প্রশ্ন। দেশ ও জগতের জন্য, Tas নিজেদের wo, যাহার!



Leave a Comment