For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)অপরিচিত ছিল, প্রায় তাহাই রহিয়া গেল। বালিকার মনে জাগিয়া রহিল
একটু অভিমান | সে এমন কি ফেল্না ষে বর তাহার সঙ্গে আলাপ করিবারও
একটু চেষ্টা করিল না? তাহার সঙ্গিনীদের কাছে গিয়৷ সে বলিবে কি?
তাহারা সব কত রকমের গল্প এক-একজন করিয়াছে! তাহারা মিশ্চয়ই
বুঝিয়া লইবে যে, সাবিত্রীকে তাহার বরের একেবারেই পছন্দ হুয় নাই।
স্বামীকে জানিবার চিনিবার আগেই সাবিত্রীর মন তাহার প্রতি একটু যেন
বিমুখ হইয়া গেল । মিরঞ্জনের মনে সাবিত্রীর কোনো ছাপই পড়িল ay
মায়ের প্রতি বুকভর| অভিমান লইয়া সে কলিকাতায় আবার পড়িতে চলিয়া
গেল। যে মেমে আগে থাকিত, সেখানে গিয়া উঠিতে লজ্জা অনুভব করিল।
অন্য একটা মেসে গিয়া উঠিল, কিন্তু মেস ছাড়িলেই ত নিষ্কতি নাই ? কলেজে
সকলে তাহাকে ছাকিয়৷ ধরিল। কেহ ath করিল, কেহ সহাঈডভূতি
জানাইল, শ্লেষাত্মক অভিনন্দনে তাহার দুই কান বোঝাই এবং পৃষ্টদেশ
জর্জরিত হইয়া উঠিল | একেই AHS অপরাধের বোঝায় তাহার মন ভাঙ্গিয়া পড়িতেছিল,
তাহার উপর এই সব উৎপাত জোটাতে তাহার প্রাণ একেবারে afer
হইয়া উঠিল । বাড়ীতে কিছু না জানাইয়াই সে কলেজ ছাড়িয়া দিল এবং
অনেক চেষ্টা-চরিত্র করিয়| ভায়ের শ্বশুরের সাহায্যে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে
fami ঢুকিল। বাড়ীতে চিঠিপত্র লেখা একরকম ছাড়িয়াই দিল | সাবিত্রী এক বছর পরে শ্বশুরবাড়ী আসিল। সে সময় কলেজের ছুটি,
তারাসইন্দীর অনেক কান্নাকাটি করিয়। মিরঞ্জনসকে বাড়ী আমাইলেন।
তাহার এমন রাজকন্যার মত সুন্দরী বউ, ছেলে তাহাকে কখনই অবহেল1
করিতে পারিবে না, এ বিশ্বাস Stata খুবই ছিল। সাবিত্রী কিন্তু স্বামীকে বশ করিতে ঠিক পারিল না। তাহাদের শুভদৃষ্টিটা
অতি quenced হইয়া থাকিবে বোধ হয়। যৌবনের স্বাভাবিক ধর্মই
তভালবাসা। TT সুন্দর মুখ যে মিরঞ্জনকে কিছুমাত্র আকর্ষণ করিল না, তাহা |
বলা Tat) বিবাঁহ যখন হইয়াই গিয়াছে তখন আর চিরকাল এই লইয়া
ঝগড়া করিয়। লাভ কি? এখন এই স্ত্রীকেই aft সে নিজের মনের মতন
Sfan লইতে পারে তাহা হইলে ভবিষ্যৎ জীবন তাহাদের স্থখেরই হইবে | কিন্তু একটু চেষ্টা করিতেই বুঝিতে পারিল যে, বৌয়ের চেহারাখানা
যতই কোমল হউক না কেন, মতামতপগুলি বেশ Se: প্রথম কয়েকদিন ১১