মনোজ বসুর শ্রেষ্ঠ রচনা সম্ভার (হীরক খণ্ড) | Manoj Basur Shrestha Rachana Sambhar (hirak Khanda)

মনোরমা বলেন, মেয়ের গাঁত করে দাও দাদা | নয়তো মাথা MG মরব Owe ভরসা দিয়োছলে তুম, মেয়ে নাঁক লুফে নেবে । কোথায় ? হারাণ বলেন, এখনো বলাঁছ তাই। তোর মেয়ে পড়তে পাবে না ৷ কিন্তু সময় fafa তো খাজে পেতে আনতে? আরাঁতটার জন্যে দদশেহারা হয়ে ঘরাঁছ । বচন ছেড়ে ছেড়ে তোর ভাজ আমায় পাগল করে তুলছে । এটা চাঁকয়ে ters তারপরে দোঁথস কী সম্বল্ধ face আঁস রাঁধর জন্যে ! ল্চারূণ আবার দেখতে আসছে আরাঁতকে । পাল্ল Taree আসছে, সঙ্গে মহকুমা-শহরের উকিল মরার হালদার । মরার উাকলের মক্কেল হলেন হারাণ, মুরারর সেরেস্তায় তাঁর যাবতীয় কাজকর্ম । সেই সে খাতর-ভালবাসা | হারাণ কতবার রাঁল্তবাসও করেছেন উঁকিলবাব্যুর TG! পাল্ল ম্যাক পাশ, দুরসপ্পর্কের আত্মীয়তা আছে. ম্‌রারর সঙ্গে । পযুরোপ্যার না হলেও খানিকটা মহুরও বটে । দনকে দন পশার বাড়ছে ম:রাঁরর । পুরানো পাকা ম্হ্যার সুরেন AAT একলা সব পেরে ওঠেন না, এই ছোকরা সাথেসঙ্গে থাকে । মরাঁরই একবার তুলোছল এই AAT । কন্যাদায়ে হারাণ PaaS হয়ে বেড়াচ্ছেন, তাই শুনে ম্যরার বলল, আমাদের নবকান্তর সঙ্গে রাঁজ থাকেন তো AAA । সংক্ষেপে হয়ে যাবে। আঁম বললে ওর বাপ কক্ষণো দর- কষাকাঁয করতে যাবে AT | হারাণের চার মেয়ে মহকুমা-শহরে বায়স্কোপ দেখতে Talat, নবকান্ত সেই সময় একনজর দেখেও ছিল আরাতকে । তন চার বছর আগেকার কথা, Tals তথন এত ডাগর হয় নি । পাল্ল অপছন্দ করে ন-_কল্তু নিতান্তই উাঁকলের sacs বলে হারাণ গা করলেন না । মোস্তাঁর aber দিচ্ছে সেই নবকান্ত আসছে বছর। মতুহুরাঁগার, ছেড়ে মোস্তার হয়ে সে কাছাঁর বের:রে। মরার হালদার বলেছে, মক্কেল জাঁটয়ে' MTA করে দেওয়ার AAS SIA! এটা উকলবাব স্বচ্ছন্দেই পারবে । কথা 1দয়েছে হারাণের কাছে । NY যতই আস্ফালন করন, চার মেয়ের বাপ হারাণ একজনের বিয়ের HAY ব্যয় করে ফতুর হতে পারেন না। পর্রানো প্রস্তাব অতএব waters তুলেছেন আবার | মহরম উপলক্ষে কাছাাঁর qi Pe আঁভভাবক স্বরণে ম্যরার নিজে aCe নিয়ে আসছে । এটা একেবারে অভাাবিত । নিত্যাদন আদালতে BET ছ:টি, ছযট পেয়ে ঘরে শুয়ে দুটো দিন বিছানায় গাঁড়য়ে নেবে তা নয়, কোন পাড়া- গাঁয়ে চলল মূহুারর জন্য Tat পছন্দ করতে । রওনা হয়ে না বেরুন পর্যন্ত নবকান্তও বিশ্বাস করতে পারে নি। মরার বলে, ওকালাঁত পাশ করে প্রথম এসে বসলাম-_- THM মশায় আমার সেই আমলের Ws! Ae আঁত আপন জন ৷ দেখা যাক, নিজে উপা্ছথিত থেকে ate যোগাযোগ ঘাঁটয়ে face ofa । মেয়ে চলনসই হলে একেবারে পাকা-কথা দয়ে আসব | খোদ মরার হালদার চলে আসছে — নমারোহ পড়ে গেল হারাণের বাড়ি । কাজ- কর্মের মধ্যে শাঁন্তবালা এক সময় কঠিন মুখে রাঁধিকে ধললেন, তোমায় মানা করে. দাঁচ্ছ বাছা । ফরফর করে কুটুম্বর সামনে অমন যেও AT । সেবারে শান্তবালাই কল্তু বলোছলেন রাাধকে জলখাবার দিয়ে আসতে । মে কথা রলতে গেলে কলহ বেধে যায়। মেয়ের দোষ মেনে নিয়ে মনোরমা তাড়াতাঁড় বলেন, ” ১১