শিক্ষা শিক্ষার্থী ও শিক্ষক [সংস্করণ-১] | Shiksha Shiksharthi O Shikshak [Ed. 1]

থে) ফয়েবেল ( Froebel ) দার্শনিক ফ্রয়েবেলের জীবনটি ছিল নিতাস্তই ঘটনাবহুল । এবং মনে হয় তার জীবনের উত্থান-পতনের খটনাগুলিই তার চিন্তার ধারাকে একটি বিশিষ্ট খাতে প্রবাহিত করতে বাধ্য করেছিল । এ কারণেই হয়ত দেখতে পাই Sta আদর্শে যেন আধ্যাত্মিকতার ছোয়াচ লেগেছিল । তিনি ছিলেন একজন অতিশয় ধর্মপরায়ণ ব্যক্তি। ভারতীয় দৃষ্টিতে আমরা তাকে একজন অদ্বৈতবাদী বলেই অভিহিত করব। তিনি বিশ্বাস করতেন-__ এ বিরাট বিশ্বের মূলে এক মহাশক্তি ক্রিয়ারত। এ জগৎ সে শক্তির লীলা- বিলাস । স্থাবরজঙ্গমে সর্বত্রই সেই শক্তির উৎস সহশ্ ধারায় উৎস্তত হচ্ছে। তাই সবক্ছুতেই তিনি aararata মহিমা নিরীক্ষণ করতেন | aca ধৃষ্টিগঙগীকে সমাগতান্ত্রিক বললে ফ্রয়েবেলের YOM বণ যেতে পারে খাধ্যাত্মিক। ফ্রয়েবেলের মতে, সেই এক অদ্বিতীয় WaT WIT উপলক্ধি করাই মানবজীবনের চরম ও পরম উদ্দবেশ্য। প্রতি মানবশিশুতে যে শক্তি সুপ্ত অবস্থায় আছে, পাখিব বিবর্তনের মধ্য দিয়ে সে শক্তি একদিন বিশ্বশক্তির সাথে মিলিত act) কাজেই ফ্রয়েবেলের মতে-_সেই Fe শক্তিকে জাগিয়ে তোলার coal sai এবং তাকে পরিপূর্ণ বিকাশের স্থযোগ করে দেওয়াই শিক্ষার উদ্দেশ্য। শিক্ষা শুধু একটি উপায় মাত্র, যার সাহায্যে সেই ঘুমস্ত চেতনাকে জাগিয়ে তুলে তাকে বিকাশের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারা যায়। শিশুকে তিনি ভাবতেন স্বর্গের দুত wal fie বালক নয়, শিশু fet) জীবনের দায়িত্ব কি, সে তা জানে না। কোন প্রকার স্বার্থের গন্ধ পারে নি তাকে আজও স্পর্শ করতে । শিশু নির্মল, পবিত্র এবং অপরের আনন্দে সে নিজেও যেন আত্মহার। হয়ে যায়। শিশুর ভিতর তিনি দেখতে পেতেন এক Aly Bien | ভিতর থেকে মহাশক্তি স্বতঃই যোগাচ্ছে শিশুর STAI | ফলে, সদাই সে কাজ চায়। কাজ ছাড়া সে যে এক মুহূর্তও জেগে থাকতে পারে না। এসব কাজের উদ্দেশ্য শিশুদের জানা না থাকলেও ফ্রয়েবেল কিন্তু তা জানতেন । তিনি উপলব্ধি করতেন, এসব কাজের মধ্য দিয়েই শিশু এগিয়ে চলেছে পরমাস্নার সাথে মিলিত হতে। ভাঙ্গা, আর $0