মাতৃভাষা ও সাহিত্য | Matribhasha O Sahitya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিদ্যাসাগর স্বৃতি উপলক্ষে আগামী ২৬শে সেপ্টেম্বর ১৯৭* বিদ্যাসাগর মহাশয়ের দেড়শতম জম্ম fray, এই প্রসঙ্গে তাঁর afer প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে “বিদ্যাসাগর স্বতি উপলক্ষে” এই শিরোনামায় লিথছি এই জন্যই যে এ By আমাদের দেশের এক মহাম ব্যক্তির ম্মরণের কথা নয়--এ একটা যুগের স্মরণের কথা এবং সেই যুগের sate বিভিন্ন চিন্তাধারার স্মরণের কথা। এর প্রয়োজন এখন আরও বেশী; কারণ, দেশের অতীতের খ্যাতনামা পুরুষদের স্বতি-দিবস ও স্মৃতিরক্ষার মধ্য দিয়ে আজ সুধু একই রকম দৃষ্টিভঙ্গী প্রতিফলিত হচ্ছে aI এবং এ কথা সরলভাবেই স্বীকার করতে হবে এমন সব দৃষ্টিভঙ্গী থেকে স্মরণ FF] হচ্ছে এবং এমনরূপে তাঁদের ব্যক্তিত্বকে প্রতিফলিত করা হচ্ছে, যার Fars’ সেই স্মরণীয় পুরুষের নিজের দৃষ্টিভঙ্গীর সঙ্গে সঙ্গতি নেই কিংবা যা হয়তো বাস্তব বিচারে টেকনই নয়। তাছাড়া তুলন!র oy সমসাময়িক অন্যান্য কিছু আন্দোলন এবং শতাব্দীর শেষার্ধের রিভাইভ্যালিজম্‌ প্রভৃতির কিছুটা আলোচন। হওয়া উচিত। এই একটি প্রবন্ধে সমগ্র বিষয় সম্যকভাবে উপস্থাপিত Hex! কঠিন। সেরূপ বিস্তারিত ভাবে আলোচনা! করার উদ্োশ্তও নেই। রেখাসন্কেত হিসাবে আংশিক কিছু আলোচনাই উদ্দেশ্ব--যা' সহজে এবং qos এইক্ূপ ন্মরণকালে মনে এসে পড়ে। বিদ্যাসাগর বলেছিলেন : “আমি অবতার হ'তে চাই aI? অথচ সমপাময়িকদের কাছে নিরীশ্বরবাদী বা সংশয়বাদী পরিচিত থাক৷ সত্বেও, তাকে তাঁর frre আসল মাটির পৃথিবী থেকে তুলে প্রায় অবতারত্বে পেছে দেওয়ারও চেষ্টা হয়েছে। রামমোহন নাকি বলে গিয়েছিলেন ২ “আমার মৃত্যু হইলে বিভিন্ন সম্প্রণায়ের লোক আমাকে তাহাদের নিজ নিজ সম্প্রদায়ের বলিয়| মনে করিবেন । কিন্তু আমি কোনও বিশেষ সম্প্রদায়ের অন্তর্গত নহি ।” অথচ দেশের আর এক মহান ব্যক্তি একদিন তাকে স্মরণ করে বলেছিলেন :* “রামমোহন রায় আমাদিগকে আমাদেরই ব্রাম্মধর্ম দিয়া গিয়াছেন ” দুই-এর মধ্যে হয় তো গরমিল নেই । কিন্তু তবু মনে হয় নিজের TCH রামমোহনের প্রথমোক্ত উক্তি অন্্যায়ী যে চরিত্রায়ণ রামমোহনের অভিপ্রেত ছিল, শেষোক্ত উক্তির সঙ্গে তা যেন খাপ খাচ্ছে না। তবু ধার যাই ধারণা হোক না কেন, এমন



Leave a Comment