অগ্নিযুগের নায়ক | Agniyuger Nayak

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তার মন ভারতমাতার waa প্রাচীন এঁতিহোর প্রতি আকৃষ্ট হতে লাগলো | তিনি যখন কেমত্তরিজের ছাত্র ছিলেন সেই সময় ভারতীয় মজ- লিসের একজ্জন সভ্য হন। তখন ছাত্রবন্ধুদের সঙ্গে ভারতবর্ষের পরিস্থিতি এবং তার রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নিয়ে আলাপ আলোচনা করতেন। এছাড়া তিন ভাই মিলে প্রবাসে একটি গুপ্ত সমিতি গড়ে তোলেন। আয়ারল্যাণ্ডের কয়েকজন ছাত্র এই সমিতিতে যোগদান করেন। তারা ছিলেন আয়ারল্যাগু মুক্তি যুদ্ধের সমর্থক | এককালে আয়ারল্যাগু ছিল ইংলত্শ্বরের অধীন । তার স্বাধীনতার ae বিদ্রোহী আয়ারল্যাগুবাসীরা স্বাধীনতাসংগ্রাম শুরু করলো। এই দিক দিয়ে দেখতে গেলে তাদের দাবী ভারতবাসীদের দাবীরই সমতুল্য । তাই ভারতের মুক্তি সংগ্রামে তাদের সায় না থেকে পারে নি। সেই কারণে কয়েকজন প্রগতিবাদী আইরিশ যুবক ছাত্র অরবিন্দ we গুপ্ত সমিতিতে অংশ নিয়েছিল। তার Q গুপ্ত সমিতির নাম ছিল “লোটাস আ্যাও ড্যাগার'। এই সমিতিতে যারা যোগদান করেছিলেন তারা প্রত্যেকে এই বলে শপথ নেন য্লে যেকোন প্রকারেই হোক ভারতের মুক্তির জন্যে আমরণ সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে। পরবর্তীকালে এই সমিতির কার্যকলাপ এবং অস্তিত্ব লোকচক্ষুর অন্তরালে চলে গেলেও অনেকে সেই মহান প্রতিশ্রুতি রাখতে সমর্থ হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে প্রধান হলেন স্বয়ং অরবিন্দ | এসময় Blas মডারেটপন্থী casi দাদাভাই নৌরজী Brave ছিলেন। তার সঙ্গে অরবিদ্দের দেশের কথা নিয়ে আলাপ আলোচনা হলে! | অরবিন্দ কিন্তু তার মত সমর্থন করতে পারলেন না। তিনি ভাবতে লাগলেন ভারতকে স্বাধীন করতে হলে প্রয়োজন হবে বিপ্লবের। ইংরাজর৷ মুখের কথায় ভারত ছাড়বে না, পরস্ত ICH পাকে-প্রকারে ভারত ত্যাগ করতে বাধ্য করতে Arq | ১১



Leave a Comment