বিবেকানন্দের সাহিত্য ও সমাজচিন্তা | Vivekanander Sahitya O Samajchinta

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
১২ বিবেকানন্দের সাহিত্য ও সমাজচিস্তা রামকফ্ণ পরমহংসমের এই প্রেমের গুণেই তিনি তার “কেনা গোলাম' হয়েছিলেন ! শিবানন্দকে তিনি লেখেন : “ভায়া, রামরুষ্ণ পরমহংস যে ভগবামের বাবা তাতে আমার সন্দেহমাত্র az’; আবার--'দাদা, cae বেদাত্ত পুরাণ ভাগবতে যে কি আছে তা রামক্ষষ্ণ পরমহংসকে না পড়লে কিছুতেই বুঝা যাবে না। His life is a searchlight of infinite power thrown upon the whole mass of Indian religious thought. He was the living commentary to the Vedas and to their aim. He had livedin one life the whole cycle of the national religious existence in India’! এর পরেই আবার বাংলা-ইংরেজি মিশিয়ে লেখেন--'ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জন্মেছিলেন কি না জানি না, বুদ্ধ, চৈতন্য প্রভৃতি একঘেয়ে, রামকৃষ্ণ পরমহংস, the latest and the most 09:6০ জ্ঞান, প্রেম, বৈরাগ্য, লোকহিতচিকীা, উদারতার জমাট, কারুর সঙ্গে কি তাহার তুলনা হুয়? তাকে যে বুঝতে পারে না তার জন্ম বৃথা। আমি ত'।র জন্মজন্মান্তরের দাস, এই আমার পরম ভাগ্য, তাঁর একটা কথা বেদ-বেদাস্ত অপেক্ষা অনেক বড়। তস্য দাস-দাম-দাসোইহং। তবে একঘেয়ে গৌঁড়ামি দ্বারা তার ভাবের ব্যাঘাত হুয়-_এই জন্য চট। বরং তার নাম ডুবে যাক--তার উপদেশ ফলবান হোক! তিনি কি নামের দাস? ভায়া, যীতশুণ্রীষ্টকে জেলে মালায় ভগবান বলেছিল, পণ্ডিতের মেরে ফেললে, বুদ্ধকে cacaal খালি Sita জীবদ্দশায় মেমেছিল। রামকৃষষ্ণকে জীবদ্দশায় agate সেঞ্চুরির শেষভাগে ইউনিভাসিটির ভূত ব্রম্মদত্যির! ঈশ্বর বলে পুজা করেছে”। এখানে এবং অন্তত্র এই রকম আরে! কোনো কোমেো উক্তিতে স্পষ্টই কেশবচন্দ্র মেন, বিজয়কুষ্ণ গোস্বামী ইত্যাদি সাধক anata প্রতিই ইঙ্গিত বোঝা যায়। উনিশ শতকের সেই অন্বয়গুণটিই বিবেকানন্দের অত্যুৃদয়ের যোগ্য siya, উনিশ শতকের পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত বাডালী সমাজ সরল পল্লীবাদী রামকষ্ণ ঠাকুরের মধ্যে অলৌকিক এঁশী শক্তির অভিব্যক্তি দেখে যে অভিভূত বোধ করে, এই সত্যটি তিনি খুবই শ্রদ্ধার ACH স্মরণ করেন |



Leave a Comment