বীর সাধক বিবেকানন্দ | Bir Sadhak Vivekananda

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
“তুই এতদিন কেমন করে ভুলে ছিলি আমায় ? তুই আসবি বলে আমি কতদিন ধরে পথ পানে চেয়ে আছি। ওরে নরেন বিষয়ী লোকের সঙ্গে কথা কয়ে আমার মুখ পুড়ে গেছেরে ? আজ থেকে তোর মত যথার্থ ত্যাগীর সঙ্গে কথা বলে শাস্তি পাব ।” আর তরুণ সংশয়বাদী নরেন্দ্রনাথ বিস্যয় দৃষ্টি নিয়ে ঠাকুরের দিকে চেয়ে আছেন। কি বলবেন? কিছুই বুঝতে পারলেন না নরেম্ছ্রনাথ | বিষণ্ণ মন নিয়ে ফিরে এলেন নরেন্দ্রনাথ । মনের মধ্যে সেই একই প্রশ্ন কী গভীর AVG ঠাকুরের মধ্যে তাই বা কে জানে ? ফিরে এসে তরুণ নরেন্দ্রনাথের মনে এলে! এক নতুন বেদনা | তার বিচার বুদ্ধি* সমস্ত কিছুই যেন লোপ পেতে লাগল। মনে মনে ঠিক করলেন যাচাই না করা পর্যন্ত মহাপুরুষ বলে ঠাকুরকে মানব না। কিন্তু মন কি মানে? কিসের আকর্ষণে ছুটে যেতেন দক্ষিণেশ্বরে ? দ্বিধা সংশয় চিত্তে গিয়ে তরুণ নরেন্দ্রনাথ দক্ষিণেশ্বরের পাগল yatta পদ প্রান্তে আশ্রয় নিতেন। ঠাকুরের কাছে গেলেও ত্রাহ্মসমাজের নিয়মিত উপাসনায় যোগ দিতেন নরেন্দ্রনাথ। তবুও ঈশ্বর লাভের জন্য নরেন্দ্রনাথ ছুটে যেতেন গৃহ থেকে বাইরে। ঈশ্বর fer আর স্থির থাকতে পারলেন না নরেন্দ্রনাথ। ছুটে গেলেন মহষি দেবেন্দ্রনাথের কাছে। দেবেন্দ্রনাথ তখন গঙ্গাবক্ষে একখান! বোটে বাস করতেন। নরেন্দ্রনাথ গিয়ে ধ্যানমগ্ন দেবেন্দ্রনাথকে প্রশ্ম করলেন ঃ মহাশয় আপনি কি ঈশ্বর দেখেছেন ? wate দেবেন্দ্রনাথের কাছেও যখন উত্তর পেলেন a, ফিরে এলেন বিষণ মনে। মনের মধ্যে এলে নানান সংশয়, মহয্বির মতন লোক যদি ভগবান না দেখে থাকেন তবে কে দেবেন সেই সত্যের উত্তর ? তবে সব ভ্রম! সব মিথ্যে । সার] রাত জেগে রইলেন। তখন নরেন্দ্রনাথের মনে Har ১৬



Leave a Comment