সতীনাথ ভাদুড়ীর শ্রেষ্ঠ গল্প | Satinath Bhadurir Shreshtha Galpo

ইজারাদার সাহেব দিনের বেলায় কাছারি ঘর থেকে care feast ঝাঙ্াটি-+-__হাওয়ায় উড়ছে আর এ সঙ্গে ছড়িয়ে দ্বিচ্ছে নৈরাষ্য, faces, আর আতঙ্কের বিষ--যার প্রতীক এ তিনটি রং---ইচ্ছা হয় এই মুহূর্তে ওপারের সবুজ পতাকার কাছের ক্যাম্পে চলে যাই। এতটুকুর ata ব্যবধান; কিন্তু এরই মধ্যে কত পার্থক্য। একটি তার নিজের। এর নীচে আছে শাস্তি, ae, অনাবিল আনন্দ, 'অল হিলালে*র ছায়ার তলের নিরাপত্তা i— কিন্তু এই রাজবংশীগুলোর ভয়ে, নিজের জমিদারি ছেড়ে পালালে আর কথনও ভবিষ্যতে এ হাট থেকে, এক পয়সাও তোলা Bra করা যাবে ? কমিশনের রায় কি হবে বলা যায় না-_সবই খোদার মঞ্জি i— দর্পণ সিং-এর স্ত্রীকে সাওজীর মা খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে জিজ্ঞাসা করে-_'তোমরা তো পুলের ওপারে পাকিস্তান হওয়ার পর wafer fara! হাওয়াতে কি aya ফোড়নের দুর্গন্ধ নাকি? লোকগুলো শাক ডাটা সে রাতে কাউকে খেতে দিয়েছিল ? বজ্জাতি আরম্ভ করেছিল বুঝি 7 প্রশ্নের বাণে জর্জরিত হয়ে সে কোন প্রশ্নের সস্তোষজনক উত্তর ছবিতে পারে TN আপন মনে বকে চলে-'লকুলকে কুমড়ো গাছটা থেকে প্রাণে ধরে একদ্রিন একটা ডগ, ডাটা খাওয়ার জন্য কাটতে পারিনি! সেটাকে দিয়ে এলাম cate থেকে কেটে ae দিয়ে। বলদ জোড়াও ভয় পেয়েছিল না কি, কুমড়োর ডগ] এগিয়ে fers wes মুখ ফিরিয়ে নিল ।-চ্যালাকাঠ দিয়ে আসবার সময়, Vyas) গেঙ্গে দিয়ে এলাম, _কি WHA করে ঝকঝকে ভকতকে উহ্তুনটা তুলেছিলাম,-__তাতে র'ধবে কিনা অরফানের চাচী, আর যে জিনিস রঁধবার নয় সেই সব জিনিস i—fate হয়েছে ঠাকুরের মুতিটিকে নিয়ে। এ জন্যই ছিল ভয়। ঠাকুরের অসীম Stl । আমরা বোকা yf ates, তাই তার stan ভেবে মরি। দ্রেখি আবার পুরুত মশাই ও সম্বন্ধে কি বিধান Cea এখানে afer জাতের মধ্যে ভাল করে যে AH ভোগ CAT সে উপায়ও রাখলে না ঠাকুর,- AACA Al ঠাকুরের উদ্দেশে প্রণাম করবার জন্য হাত তুলতে গিয়ে বোঝে যে দু'জনেরই অজ্ঞাতে কখন সাওজীর স্ত্রী তার caca-qae হিসাবনিকাশের মন ভুলে গিয়ে তার হাত চেপে ধরেছে। দ্বরদী হাতের স্পর্শ ছাড়িয়ে ঠাকুরকে যুক্ত করে প্রণাম করতেও মন চায় না।_মাত্র তিন দ্বিনের পরিচয়-কোন দূর cet সেই বালিয়া-__সেখানকার বেনে বৌ ;-_তার বুকে মুখ গুঁজে কেঁদে দর্পণের সী নিজের মমের গুরুভার লাঘব করার চেষ্টা করে।-_ ছুরঘৃষ্টের আকর্স্মিকতা লোকদ্বের এ কয়দিন অভিভূত করে ফেলেছিল। ১২