শরণাগতি | Sharanagati

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কৃপা সম্বদ্ধে 'স্বামি-শিষ্য-দংবাদে' স্বামী বিবেকানন্দ বলেছেন, ‘Atal কায়- মনোবাকোো সর্বদা পবিত্র, যাদের অনুরাগ প্রবল, সদসং বিচারবান ও ধ্যান- ধারণায় রত, তাদের ওপরই ভগবানের কৃপা হয় । তবে ভগধযান প্রকৃতির সকল নিয়মের বাইরে কোনো নিয়ম-নীতির Flew নন।.*-তিনি দেশ- কালাতীত।-'“'প্রকৃতির যা কিছু নিয়ম তিনিই করেছেন, হয়েছেন। আবার সে সকলের বাইরেও রয়েছেন। তিনি যাকে কৃপা করেন, সে SARS নিয়মের tela বাইরে চলে যায় । সেইজন্য Satta কোন বাঁধাধরা নিয়ম নাই। কৃপাটা হচ্ছে তার খেয়াল ।'*- প্রীরামকৃষ্ণদেব এর একটি yur সমধ্য় করেছেন ৷ তিনি বলেছেন, কৃপা বাতাস তো বইছেই, তুই পাল তুলে দে AL? তাতে এই বুঝা যায় যে ঈশ্বর অহেতুক SAR | সর্বদা সর্বত্র তার কৃপার বাতাস বয়ে চলেছে | সেই কৃপাকে আমাদের অন্তরে অঙ্নভব করতে হবে | তা করতে হলে পালটি তুলে দিতে হবে, পালটি যদি ঠিক ঠিক তুলে দেওয়া যায়, তবে তার কুপা-বাতাসে ভর করে এ wa-fag অতিক্রম করা সম্ভব foe পালটি উপযুক্ত হওয়া চাই, ছেঁড়া হলে চলবে না । খেলো হলে ছিড়ে যেতে পারে। এই পাল তোলা মানে সাধন ভজন, ভক্তিলাভের চেষ্টা ৷ স্বামী বিবেকানন্দ তখন বরানগর মঠে সাধন ভজন তপসন্যায় মগ্ন । একদিন এক ভদ্রলোক তাকে এসে জিজ্ঞেস করলেন, “Seo মশায়, সাধন করলেই তাকে পাওয়া যাবে 1 বিবেকোানন্দ-_তার কৃপা | গীতায় বলছেন, ‘Ge প্রসাদাৎ পরাং শান্তিং স্থানং aay শাশ্বতম্‌ Sta কৃপা না হলে সাধন ভজনে কিছু হয় না। তাই তার শরণাগত হতে হয়। “স্বমেব শরণং গচ্ছ সর্বভাবেন SAS!" -- ag দয়ার সিন্ধু, তার শরণাগত হয়ে থাক, তিনি কৃপা করবেন 1” So সারদা দেবী বলেছেন ( মায়ের কথা ), 'এত জপ করলামই বল, আর এত কাজ করলামই বল, কিছুই কিছু নয়। মহামায়া পথ ছেড়ে না দিলে কার কি সাধ্য ? হে জীব, শরণাগত হও, শরণাগত Bel তবেই তিনি দয় করে পথ ছেড়ে দেবেন 8



Leave a Comment