শরৎচন্দ্র | Moukhik Alap-alochana,hashya-parihas,baithaki Galpo O Moukhik Abhibhashan

গ্রন্থকারের নিবেদন সাহিত্য সম্পর্কীয় এবং সাধারণের গ্রহণযোগ্য হতে পারে বা ভাল লাগতে পারে, এমন সব শরৎচন্দ্রের মৌখিক আলাপ-আলোচনা, হা্ত-পরিহাস, বৈঠকী গল্প ও মৌখিক অভিভাষণ--এক কথায় শরৎচন্দ্রের নানারূপ CAPS কথা ও কাহিনী নিয়েই এই গ্রন্থটি রচিত | ARTA মুখের কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই শেষ হয়ে যায়। কিন্তু শ্রোতাদের May CHG যদি তখনই সে কথা লিখে রাখেন, তাহলে সে তো থাকেই; তাছাড়া কেউ সে কথা স্মরণ করে রাখলে বা প্রচার করে থাকলেও তা অনেকাংশে থেকে যায়। শরৎচন্দ্র বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে যে সব প্রয়োজনীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছিলেন, নে সমস্তই আজ আর সংগ্রহ করা সম্ভব নয়। তবে তার শ্রোতাদের মধ্যে ধারা তার মুখের কথাগুলি সঙ্গে সঙ্গে লিখে নিয়েছিলেন বা পরে তাঁদের স্বতি থেকে লিখেছেন, সেগুলি পাওয়া যাচ্ছে। এছাড়া শরংৎচন্দ্রের বন্ধু-বান্ধব বা ্লেহভাজন আজও যারা বেঁচে আছেন, তারা তাদের স্বতি থেকে শরৎচন্দ্রের মৌখিক আলাপ-আলোচনা প্রভৃতির কথাও কিছু কিছু আমাকে বলেছেন। অবশ্য এদের সকলেরই লেখ বা মুখের কথাকে নিবিচারে গ্রহণ করাটাও সমীচীন নয়। কেননা দেখা গেছে, শরৎচন্দ্রের সঙ্গে কিছুদিন করে মিশেছিলেন, এমন তাঁর কিছু ভক্ত, তার মৃত্যুর পর, IRM] আমার কাছে এই বলেছিলেন, এই বলেছিলেন করে বানিয়ে বানিয়ে নানা আলাপের কথা৷ বিভিন্ন পত্র- পত্রিকায় লিখতে ae করেছিলেন। এইজন্তই রবীন্দ্রনাথ একবার ge করে দিলীপকুমার রায়কে বলেছিলেন “শরৎ আমার আগে চলে গিয়ে আমাকে শুধু ব্যথাই দেয়নি দিলীপ, ভয় পাইয়ে দিয়েছেও কম নয়। '..শরতের দুর্দশা দেখে মনে হয়, আজকাল যে ম'লেও বুঝি আমার হাড় [+]