গণ আন্দোলনে ছাপাখানা | Gana Andolane Chhapakhana

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বক্তৃতা দিতেন এটা HOT কথা | AHAB পালের বক্তৃতা GACT যুবকেরা উত্তেজিত হয়ে পড়তেন। নরম দলের নেতাদের TROY শুনে তাঁদের সে অবস্থা হতো না | গরম বক্তৃতা বা লেখার অপরাধে গরম দলের নেতাদের কারাবরণ করতে হতো, কিন্তু নরম দলের নেতাদের জেলে যেতে হতো AN বাল গঙ্গাধর তিলকের লেখা ও ছাপানো বক্তৃতা পড়ে কোথাও দেখা যায় না যে তিনি Bie সাভ্রাজোর বাইরে ভারতের পরিপুণসস্বাধীনতা দাবী করেছেন | বরঞ্চ আমরা দেখেছি যে তিনি পারস্পরিক সহযোগের (responsive ০-0706701/1011 -এর) ABA পেশ করেছেন । এই FBS তিনি পেশ করেছেন TES সময়ে ও বিস্ময়কর অবস্থায় / ১৯১৯ সালে অমৃতসরের জালিয়ান- ওয়ালাবাগে ইংরেজদের দ্বারা PRA হত্যাকান্ড Wb) তারপরে পাঞ্জাবের উপর দিয়ে সামরিক আইনের যে NA ও FAOSTAT CNG বয়ে গিয়েছিল তা কখনও ভুলতে পারা যায় না। ১৯১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে এই পাঙাবের যে কোনও স্থানে নয, — জালিয়ানওয়ালাবাগের অমৃতসরেই কগ্রেসের বাফিক আধিবেশন ইতে যাচ্ছিল ৷ পাঙাবের PCY ও মণ্টেগু-চেমসফোর্ড ভারত CBT আইন এই বিশেষ আলোচনার বিষয় ছিল | তিলক সদলবলে কংগ্রেসের অধিবেশনে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন | কিন্তু তার নিকটে কংগ্রেস অধিবেশনের আলে/চনার তেমন কোনো মুল্য ছিল না। অমৃতসর যাওয়ার পথে তিনি ARYA নামক একটি রেলওয়ে ষ্টেশন হতে ব্রিটেনের রাজা বা মসভার নামে একটি টেলিগ্রাম পাঠিয়ে দিলেন ! তাতে তিনি বললেন যে ভারতের জনসাধারণের তরফ হতে ভারত সংস্কার আইন পাস করার জন্যে তিনি ব্রিটিশ রাজা বা মা্রিসভাকে অভিনন্দন জানাচ্ছেন। তার এই টেলিগ্রামেই তিনি তাঁর বিখ্যাত পারস্পরিক সহযোগের (responsive 00-080672110/)-এর প্রভাব পেশ করেছিলেন | বাপ্টিস্টো ও কেলকার ট্রেনে তিলকের সহযাত্রী ছিলেন | শোনা যায় পারস্পরিক সহযোগের কথা বাপ্টিস্টোর মাথা হতেই এসেছিল ৷ আর টেলিগরামটির মুসাবিদা করেছিলেন কেলকার | (ডাক্তার বি পট্রভি সীতারামাইয়া রচিত “ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল কংগ্রেসের ইতিহাস ” প্রথম খন্ড, ১৭৮ পৃষ্ঠা) তিলক কাগ্রেস OPA যোগ দেওয়ার আগেভাগেই লন্ডনে টেলিগ্রাম পাঠিয়ে দিয়ে কংগ্রেসের মুখ বন্ধ কর দিতে চাইছিলেন তিনি মন্টেগু-চেমসৃফোড শাসন বাবস্থা কাজে প্রয়োগ করার জন্যে একাত্ত CYA ছিলেন । আশ্চর্য এই যে দেশের জনসাধারণের মত না নিয়েই তিনি তাঁদের তরফ হতেই টেলিগ্রামটি পাঠিয়েছিলেন | সংস্কার আইনের বিরুদ্ধে দেশময় বিক্ষোভ যে ফেটে পড়তে যাচ্ছে সে দিকে কোনও নজর না দিয়ে তিনি GES আত্মভরিতার পরিচয় দিয়েছিলেন বামপন্থী নেতা হিসাবে বিপিন চন্দ্র পালের খাতি দেশময় ছড়িয়ে পড়েছিল! কী যে তাঁর বামপছ্থা ছিল তা জানিনে, তবে ব্রিটিশ সাত্রাজোর বাইরে ভারতের পরিপুণস্বাধীনতা তিনিও চাইতেন না। ১৯১৭ সালে তাঁর যে বক্তৃতা শূনেছিলেম তার কয়েকটি মোদ্যা কথা এখনও আমার মনে আছে | কলকাতার মুনৃশী THe লেনে বডি ও বাড়িঘর ভেঙে দেওয়ার ফলে একটা বেশ ময়দানের মতো জায়গা সৃষ্টি হয়েছিল | সভবত এই জায়গাতেই এখন মহাজাতি সদনের বাড়ী উঠেছে। এই খোলা জায়গায় বন্দী-মুক্তি উপলক্ষে একাটি বড় সভা zw) বিপিনচজ্্র পাল তাতে বাঙলায় বক্তৃতা দেন আর চিত্তরঞ্জন দাশ বক্তৃতা দেন ইংরেজিতে | বিপিনচন্র্র পাল বলেছিলেন আমাদের নৌবহর নেই, বাণিজা-বহর নেই, এই নেই , সেই নেই,---কাজেই আমরা পরিপূর্ণ WANTON দাবী করতে পারিনে | কিন্ত ব্রিটিশ সামাজ্োযোর ভিতরে অনেকগুলি দেশতো ডোমিনিয়ন স্টেটাস পেয়েছে। তার কোনো কোন দেশ হতে আমরা অনেক বেশী সভা 1 তা HOSS ভোমিনিয়ন স্টটোস আমরা কেন পাব না! এর ক বছর আগে বিপিনচজ্্র পাল দীর্ঘদিন ইংল্যান্ডে ছিলেন। তিনি দেশে ফেরবার সময় ১৪



Leave a Comment