শ্রীবামলীলা [ভাগ-১] | Sri Bamlila [Pt. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
loo অন্যদিকে WA গুরুদেব শাস্ত্রী মশায়ের অঙ্কিত চিত্রপট স্থাপন! করান এক বেদীর উপর। এখানেও নিতা পূজাদির ব্যবস্থা রাখা হইয়াছে । বলাবাহুল্য waa একনিষ্ঠ sali তারাপীঠ আশ্রম ও মিশনের সর্বাঙ্গীন উন্নতি ও স্কূপরিচালনা তার নিত্য চিন্তার .ব্ষ়্ি। বর্তমানে ভক্ত আীনগেন্দ্রনাথ বাকচী যিনি ক্ষ্যাপাবাবার একান্তির সেবা শুশ্রযা করেছেন ও আশ্রম ঘর নির্মাণে বহু পরিশ্রম করেন, তিনি নিজ math ত্যাগ করিয়া আশ্রম ঘর রক্ষণাবেক্ষণের ভার লইয়া তার:পীঠে পড়ে আছেন | ইনি ক্ষ্যাপাবাবার প্রিয় পাত্র। একবার নিজগ্রামে শিকারে গিয়া গুলী বিদ্ধ হইয়া মরণের মুখ হইতে বাবার দয়ায় পুনজীবিন লাভ করেন। সে ঘটনা স্থানান্তরে বিবৃত। বাবার সেবাপূজার ভার শাস্ত্রী মহাশয় দিয়া যান hel ইন্্রপদের উপর। তার দেহাস্তে তার সাধবী স্ত্রী কুম্তলিনী দেবী ও তার ভাই যোগেশ ate! দ্বারা এই কার্য্য চলিতেছে। মিশন এই কার্ধ্যে সব ব্যয় ভার বহন করে। যে উৎসব বাবার তিরোধান তিথি উপলক্ষে হইত এখন তাহা পরিবর্তিত করিয়া শিবরাত্রি তিথির পর তার জন্মোৎসব পালন করা হয়। ন্মূনপক্ষে ৩০০০ হাজার ভক্ত সমাবেশ হয় ও বাবার ভোগ প্রসাদ afagia সহকারে ভোজন:করে। এ কার্য্যে রামপুরহাটের উকীল ্রীভোলাপ্রসন্ন মুখোপাধ্যায়, শ্রীকৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার, প্রীপশুপতি বন্দ্যোপাধ্যায় ও - স্থানীয় শ্রীজ্ঞানচন্দ্র প্রামাণিক ও শ্রীযতীন্দ্রনাথ satel যথেষ্ট সহানুভূতি দেখান। এই কর্শ্বের গুরুভার গত



Leave a Comment