ভাই গিরিশচন্দ্র সেন (১৮৩৪-১৯১০) | Bhai Girishchandra Sen (1838-1910)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বছরে দূু-তিঘবার বাড়ী গিয়ে কিছুদিন থাকতেন। মায়ের মৃত্যুতে শোক- fana গিরিশ আবেগাগু.ত কণ্ঠে উচচারণ করেন ঃ ম। আমাদের পরিবারের ort ও গৃহের শোভা ছিলেন। মা আমার মন্তক্কের মণি, কণ্ঠের হার, তাহার চরণ হস্তের অলঙ্কার, মার আশাব্বাদ আমার জীবনের সম্বল ছিল । লোকে বলে এমন বৃদ্ধা পরলোকে গিয়েছেন ভালই হইয়াছে, উহা ওণিতে আমার কষ্টবোধ হয়। আরও দশ বৎসর মা আমার নিকটে থাকিলে আমি gah হইতাম।৮ শিক্ষাজীবন পাচ ব্ছর Wan কুলওরু বিশ্বণাথ পঞ্চানণের কাছে গিরিশচন্দ্রের বিদ্যাঁচর্চার হাতেখড়ি হয়। তীর বিদ্যাশিক্ষার সূচনাপর্বের যে-বিবরণ তিনি দিয়েছেন তা বেশ কৌতূহলোদ্দীপক। বলেছেন তিনি আমার সারণ তাছে, তিণি মরস্বতী দেবীর wen করির৷ আমার হাতেখড়ি দিয়াচিলেন। খড়িমাটির ঢেলা দ্বারা ভূতলে স্বরবর্ণ ও বাঞ্জন- বণ সকল লিখিয়। আমাকে একটি এব টি sian অক্ষর পড়াইয়াছিলেন। কিয়ৎকাঘ পরে ক্দলীপত্রে বর্ণমালা লিপি করা৷ অত্যাস করিলে পিতৃদেব মাধবরাম রাঁয় মহাশয় আমাকে পারম্যতাষাঁর চর্চায় নিযুক্ত erat) তাঁহার শির্দেশে est cat আসিয়া নমাজ পড়িয়া পারস্য বর্ণমালা আলেফ, বে, তে, মে ইত্যাদি পড়াইয়া যান। আমি গিরি দিয়? তাহার নিকটে রীতিপূর্ৰক *বেমমাল। ota রহমানু ota রহিম” 154 উচচারণ করিয়া৷ আলেফ, বে, তে, পড়িতে ও লিখিতে প্রবৃত্ত হইয়াছিলাম। পারস্য বর্ণসাল। fetes অভ্যস্ত হইলে পর পিতৃদেব স্বহস্তে শেখ সাদী প্রণীত 'পন্দনাম।” yee লিখিয়। ঘামাকে পড়িতে দেন। বোধকরি net বৎসর বয়ংক্রমকালে আমি রীতিপূর্ৰক পারমা- ভাষা শিক্ষা করিতে নিযুক্ত হই ।* রা পিতার তত্ত্বাবধানে গিরিশচন্দ্রের কিছু ফারসী চর্চা হয়, “পল্দেনাম৷', “গুলিস্তা' জাতীয় পুস্তক পাঠ করেন। তবে ফাঁরসী ভাষাশিক্ষার পদ্ধতিগত ত্রুটির জনে? অর্থ না Jat পাঠ আবৃত্তি ও মূখস্থ করা অর্থাৎ “'মতনপড়া -র ফলে কার্যকর বোনে! শিক্ষালাভ তাঁর ঘটেনি, বরঞ্চ এইভাবে কয়েক বছর'মসণয় ১৩



Leave a Comment