জলধর সেন (১৮৬০-১৯৩৯) | Jaladhar Sen (1860-1939)

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
'করেন। তিনি গ্রামে “পৃজাপার্্বণ, ঠাকুরবাড়ীতে দানধ্যান* করে “পরম ‘atfas’ বলে খ্যাতিলাত করেন, ফলে তাঁর উপাঞজিত অর্থের উৎস ব৷ বৈধতা সম্পর্কে আর কোনো প্রশ ওঠেনি। Sta উপার্জন যে যথেষ্টই ছিলো, রক্ষিতার পেছনে উদার অর্থব্যয়ের আড়ম্বর থেকেই তা বেশ বোঝা যাঁয়। জলধরের জন্মের দিনে তিনি “দুই হাতে পয়সা খরচ করেছিলেন, কাঙ্গালীও যথেষ্ট বিদায় করেছিলেন”। fee মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই জ্ঞাতিদের প্রতারণায় তাঁর পরিবারকে প্রায় নিঃস্ব হয়ে যেতে হয়। জলধর সেন বলেছেন : " আমার পিতার মৃত্যুর পর আঁমরা শুধু পিতৃহীন হলাম না, পথের তিথখারী হয়ে পড়লাম।৫ এরপর কিছুকালের জন্য জলধরের দুই পিমুতুতে৷ OIF এবং পরে পিতৃব্য রামতনু সেন এই বিরাট একান্নব্তী পরিবারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিন্তু তাতে সচ্ছলতা অসেনি সংসারে, পরান্গ্রহে সমস্য সংকটে কোনো- তাবে প্রাণধারণ হয়েছে ata) ভলধরকে তাই অতি শৈশব থেকেই চরম দারিদ্র্য আর অতাব-অনটনের মধ্য দিয়েই বৃহত্তর জীবনের পথে অগ্রসর হতে হয়েছে। শিক্ষাজীবন জলধর সেনের বিদ্যাচর্চার হাতেখড়ি হয় কাঙাল হরিনাথের হাতে। জলধর স্মরণ করেছেন : সেকালের পদ্ধতি অনুসারে নানা অনুষ্ঠান করে পুরোহিত মহাশয় আমাদের হাতে-খড়ি দেননি।.. শুনেছি অন্ঠান সবই হয়েছিল, পরো- feu মহাশয়ও পূজা-অচর্চনা করেছিলেন। কিন্তু আমাদের হাতে-খড়ি দিয়েছিলেন আমাদের পরম পুজলীয় পরমারাধ্য কাঙাল হরিনাথ 1” এরপর তিনি হরিনাথ-পরিচালিত কুমারখালীর 'বাঙ্গল৷ স্কুলে' (বঙ্গ বিদ্যা- লয়) ভরি হন। এইসযময়ে satratars একটি ইংরেজী Cop বিদ্যালয়, একটি বঙ্গ বিদ্যালয়, একটি বালিকা বিদ্যালয়, দু-তিনটি atoiten 'ও চার-পীচট টোল ছিলো | '- পাঠশালায় ofS না হয়ে বঙ্গবিদ্যাল য়ে ' প্রবেশের কারণ হিসেবে জলবখর জানিয়েছেন : ১৩



Leave a Comment