বাংলা সাহিত্যের খসড়া | Bangla Sahityer Khasra

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
সাহিত্য ¢ বুথায়। ‘aay বলতে যদি “way উচ্চারণ হয়, তা হলে অর্থের জায়গায় অনর্থ হবে। মন্ত্র হল ধর্মের প্রাণ; সেই মন্ত্র যদি ভুল উচ্চারণ হয়, তবে! বৈদিক উচ্চারণ শুদ্ধ করবার জন্য কত চেষ্টা! প্রত্যেক পাঠের রীতি আছে, কোন অক্ষর পরিভষ্ট হলে পর, বা যদি হয়, পাঠক সে ভ্রুট-বিচ্যুতির জন্য দেবতার কাছে ক্ষমা চেয়ে নেন। প্রাচীনকালে বলত, পপূর্বদেশীয়দের কাছে আশীবাদও নিও না, খবরদার! কারণ তাঁরা হয়তো 'শতায়ুর্ভব' বলতে গিয়ে 'হতায়ুর্ভব' বলবেন যা হোত আশীর্বাদ, তা হবে অভিসম্পাত! কাজ কি বাপু!” goat ব্যাকরণ শেখার, এবং ভাল করে শেখার, একটা বিশেষ কারণ পাওয়া গেল। এইভাবে ব্যাকরণ শেখার যৌক্তিকতা! সম্বন্ধে ভগবান Asaf অনেক কথা বলে গেছেন। আর, এঁ যে বলেছি, শাস্ত্রকারেরা শাস্ত্রপাঠের শেষে পাঠের BRT সম্বন্ধেও বলতে ছাড়েন না; এই বলার একটা বিশেষ নামও আছে-_-আগে বলেছি, ফলশ্রুতি । কেন, কোন্‌ বিশেষ প্রয়োজনে, বিশেষ কথা শুনছি--তার খেয়াল না রাখলে সবটাই যে বানচাল হয়ে যেতে পারে, এক কান দিয়ে ঢুকবে, অন্য কান দিয়ে বেরিয়ে যাবে। এই সম্ভাবনা সেকালেও ছিল, এখনও আছে, তাই প্রথমে এই দিকটা পরিষ্কার করে নেওয়া চাই। পণ্ডিতেরাও বিশেষ বিশেষ সময়ে সাহিত্যচর্চার নিষেধ করে থাকেন। কেন, তা বোঝা দরকার। আমি জানি, বাংলার কোনও প্রসিদ্ধ পণ্ডিতের কাছে একজন বাঙ্গালী ডেপুটি



Leave a Comment