কাঠিয়া বাবা | Kathiya Baba

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কাঠিয়। বাব] জপ এখানে না করে ছ্বালামুখী যেয়ে কর, তা*হলেই আমি সিদ্ধ হব” এ কথা শুনিয়া রামদাস ছ্বালামুখী যাইতে মনস্থ করিলেন। তাহার এক ভাইপো ছিল, ছ্‌'জনের মধ্যে খুব ভাব--সেও রামদাসের সঙ্গী হইল। রামদ্বাসের জন্মস্থান হইতে ছ্বালামুখী প্রায় ৭০৮০ মাইল । যাহা হউক, তাহার দীর্ঘপথের ভয়ে ভীত না asa ছ্বালামুখী অভিমুখে রওয়ানা হইলেন | দিনের পর দিন যাইতে লাগিল, তাহারা ও পথ চলিতেছেন; ইতিমধ্যে একদিন তাহারা এক সাধু দেখিতে পাইলেন। সাধুটির বৃহৎ জটাজাল, উজ্জ্বল দেহকান্তি-_ কি gra, কি মনোরমই দেখাইতেছিল! এ রূপে রামদাস মুগ্ধ হইলেন ৷ শুধু কি তাই! এ সাধুজী কি শক্তিবলে রামদাসকে তাহার দিকে টানিতেছিলেন, ফলে রামদাসের আ্বালামুখী যাইবার ইচ্ছা! লোপ পাইল । তিনি তখন সাধুর নিকট উপস্থিত হইয়া প্রণাম করিয়া কহিলেন, “মহারাজ, আমি ব্রাম্মণ-কুমার। আমার একান্ত ইচ্ছা আমি আপনার চেলা হই। আপনি আমাকে কৃপা করিয়া গ্রহণ করুন ।” সাধুটি রামদাসের সরল ব্যবহারে wil হইয়া বলিলেন, “21 বাচ্চা, তুমি এখানে থাক, তোমাকে চেলা কর্ব।” সেই দিনই শুভ মুহূর্তে রামদাস মুণ্তডিত মস্তকে গুরু-কৃপা লাভ করিলেন । তাহার মনের সকল ছৃঃখ--সক্ল নিরামনন্দ ০৯



Leave a Comment