আচার্য্য শঙ্কর | Acharya Shankar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
জআচাশ্ব্য «zee খৃষ্টাব্য) ১২ই বৈশাখ শঙ্কুর জন্মগ্রহণ করেন; সে দিন ছিল শুরু পক্ষের তৃতীয় তিথি | দিন যায় মাস আসে, মাস যায় বংসর আসে,--এমনি করিয়া শঙ্কব তৃতীয় বংসরে পদার্পণ করিলেন | তৃতীয় বংসর পূর্ণ হইতে চলিয়াছে, সঙ্গে সঙ্গে শিশু শঙ্করের অদ্ভুত শক্তি সকল প্রকাশ পাইতে লাগিল । শঙ্কর যাহা শুনেন তাহাই শিখেন, একবার যাহা শিখেন তাহা আর ভুলেন না। তিন বৎসরের শিশু মাতৃভাষা মালয়ালম্‌ এমন gare শিখিলেন যে এ ভাষার সকল পুস্তক পড়িতে পারিতেন। আৰত্মীয়- স্বজন, পাড়াপ্রতিবাসী সকলেই শিশু শঙ্করের অদ্ভুত মেধার পরিচয় পাইয়। বিস্মিত ও মুগ্ধ হইলেন। পিতামাতাও আনন্দে মুগ্ক হইলেন। শিবগুরু মনে করিলেন পাঁচ বৎসর বয়সে পুত্রের উপনয়ন দিয়৷ লেখাপড়া শিখিবার জন্য তাহাকে গুরুগৃহে পাঠাইবেন ৷ মানুষের সকল সাধ পূর্ণ হয় না, তাহারও এ সাধ পূর্ণ হইল A) শঙ্করের পাঁচ বৎসর Af হইবার পূর্বেই শিবগুরু সংসার হইতে বিদায় লইলেন। পিতৃহীন বালক এখন মায়ের কোলেই মানুষ হইতে লাগিলেন। শঙ্করের বয়ম যখন পাঁচ বৎসর হইল, বিশিষ্ট দেবী মৃত পতির বাসনা অপূর্ণ রাখিলেন না; পুলের উপনয়ন দিয়া বিদ্যাশিক্ষার জন্য তাহাকে গুরুগৃহে পাঠাইয়া দিলেন। গুণ থাকিলে সবাই staan শঙ্করও নিজগুণে ‘9



Leave a Comment