সত্যি ভ্রমণ-কাহিনী [সংস্করণ-২] | Sattyi Bhraman-kahini [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
লেই গাড়ির কামরাগুলিতে যেখানে cael থাকে 'আঠারোজলন ব্সিবে এবং চুয়াল্লিশজন দীাড়াইবে১ তার পাশেই আছে বড় বড় করে লেখা সাইনবোর্ড “গাড়ির ভিতর থুথু ফেলা বারণ”। ফ্রান্সের মধ্যেও আবার দক্ষিণ ফ্রান্সের দুর্নাম যে, তারা বড় বেশি কথা বলে। সেদিককার মোটর বাসগুলির মধ্যে লেখা--যাত্রীদের সতর্ক করা যাইতেছে যে Steal যেন ড্রাইভারের লহিত গল্প লা জমান । বিশ্বাস পায় না গভনমেন্ট দেশের সাধারণ লোককে । কারণও আছে। কলকাতার গলির দেওয়ালের বারণ-করা লেখাটার যা AAA, এখানকার সাইনবোর্ডগুলিরও প্রায় তাই । খাবার টেবিলে গল্প করতে করতে দাত খুটতে এদের লজ্জা নেই। রেস্তোর তে হৈ-হৈ করে চেঁচিয়ে গল্প কর, হুস করে শব্দ করে কফিতে চুমুক মার, মাছের কাটা আর ফলের বীচি যেমন করে ইচ্ছে মুখের থেকে বাইরে ফেল, কাটা দিয়ে আইসজ্জীম খাও, কেউ ফিরেও তাকাবে ali কিন্তু করত দেখি খানিকক্ষণ কাটা-চামচের শব্ধ একটু বেশি জোরে ইংলণ্ডের হোটেলে, একশ জোড়া মৃত্যুসন্ধানী চোখ এমনভাবে তাকাবে তোমার দিকে যে, তুমি HG] থামাতে ভুলে যাবে। তোমার অনভ্যস্ত হাতে ম্যাকারনি খাওয়ার বিপদের সময় 'জেণ্টলম্যান' ইংরাজ জোর করে অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে থাকবে। ফরাসীরা হো-হো করে হাসে, প্রাণ খুলে ফুটপাথের উপর নাক ঝাড়ে, বেপরোয়াভাবে GFA তোলে, মুখ চোখ নেড়ে কথা বলে, চৌরাস্তার মোডে ট্রাফিক আটকিয়ে প্রেয়সীকে চুমো খায়, শনিবারের শেষরাত্রে চীৎকার করে গান গাইতে গাইতে বাড়ি cara, অপরিচিত ভদ্রলোককে পিছন থেকে ডেকে তার দেশলাই দিয়ে fasta’ ধরানো এখানে মামাজিক অপরাধ বলে গণ্য নয়। পার্কের বেঞ্চে উপবিষ্ট ভত্রমহিলার সঙ্গে feat পরিচয়ে গিয়ে গল্প আরম্ভ করতে পার। ভিসার স্ট্যাম্প কিনতে সরকারী অফিসে গিয়ে ১২



Leave a Comment