চকাচকী | Chaka Chaki

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
'আমি কি রকম অভিভূত গোছের যেন হয়ে যাই। দুঃস্থ রাজনীতিক কর্মীদের সাহায্যের জন্য আমার কাছে একটি 'ফাও ছিল। তার থেকে দু'শ টাক! আমি দুবেনীকে দিলাম। তাকে ‘ate চড়িয়ে দিয়ে যখন ফিরে এলাম, তখন মুসাফিরলাল সাঙ্গোপাঙ্গদের নিয়ে আমার বিরুদ্ধে ঘোট পাকাচ্ছে।'*****পাঁবলিকের FIs এরকম নাহক খরচ করা, আর যে কেউ বরদাস্ত করুক, সে করবে AL VA জেলে যায়নি, তার স্ত্রী মাপ চেয়ে বেরিয়েছে জেল থেকে--ওরা আবার রাজনীতিক ক্যা হ'ল কবে থেকে Pores মুসাফিরলাল আমায় শাসিয়ে দিল যে, আদছে fare সে এর একটা হেস্তনেস্ত না করে ছাড়বে না। দিন দুই তিন পরে দুবেজীকে দেখতে গেলাম তাঁদের বাঁড়িতে। বাঁড়ি মানে তো একথানি ঘর--ঘরের দেওয়াল, চাল স্ব কেরোসিন তেলের টিন কেটে, দুবে-দুবেনীর নিজ হাতে তৈরী করা। দোকান বলো, শোবার ঘর বলো, অতিথি-শাল| বলো, ঠাকুরঘর বলো, সব এরই মধ্যে । সেই ঘরথানিকে ঘিরে Borat দর্শকের ভিড় জমেছে। ভিড় ঠেলে ভিতরে গিয়ে দেখি, ঘরের যে কোণায় রঙীন কাগজের রথের মধ্যে রামজীর মুতি আছে, তারই সম্মুখে একটি গরু টাড়িয়ে। সুন্দর নধর গাইটি। ঘরের মধ্যে থাঁটিয়ায় দুবেজী গুয়ে। চোখ বৌজা। দুবেনী/খাটিয়ার পাশে দাড়িয়ে বা হাত দিয়ে দুবের একথান হাত ছুয়ে রয়েছে; ডান হাত গরুটির গায়ে। পুরুত মন্ত্র পড়ছে। গোদান করছে দুবেনী। ছুবেজীকে ছুয়ে থেকে রামচন্দ্রলীকে বুঝোবার প্রয়াস পাচ্ছে যে, গোদান করছে তারা দু'জনে মিলে। পুরুত চলে গেলে ছুবেনীর কথা বলবার সময় হ'ল। এ..."দুবেজীর আজ দু'দন থেকে কোন সাঁড় নেই। বহুদিনের Ste আমাদের গোদান করবার। তাই আপনার দেওয়া দুশ a



Leave a Comment