জীবন বড় বেগবান | Jiban Bara Begaban

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ল্যান্সডাউন রোডে নিজের ফ্ল্যাটটিতে ফিরে সে ক্লান্ত শরীর নিয়ে টান টান হয়ে শুয়ে পড়বে তা নয়, এয়ারপোর্টের এমন এক চমকপ্রদ ঘটনায় সে জড়িয়ে পড়ল যেমনটা দেখা যায় হলিউডের কোনো দমবন্ধ-করা আ্যাকশন-মার্কা ছবিতে | শোনা যায় এ জাতীয় ঘটনা নাকি টেক্সাসে ঘটে থাকে। পারুলকে তিন বদমাশের হাত থেকে মাপাতত রক্ষা করা গেছে ঠিকই কিন্তু সে তার যা ব্যাকগ্রাউন্ডের কথা বলল সেটা প্রচণ্ড উদ্বেগজনক 1 গণপতিদের কাছে তার মামা যে তাকে বিক্রি করে দিয়েছে তাতে কোনোরকম সংশয় নেই৷ পারুলের পক্ষে মামাবাড়িতে ফিরে যাওয়া এখন সম্ভব নয়! পারুলকে উদ্ধার করার পরও সমস্যা মিটছে না। এই অবস্থায় তাকে ফেলে যেতেও পারছে না শমিতা যার মধ্যে বিন্দুমাত্র মনুয্যত্ববোধ রয়েছে তার পক্ষে সেটা সম্ভবও নয়। মেয়েটার প্রতি এক ধরনের নৈতিক দায়িত্ব যেন এসে পড়েছে তার | ase কাছাকাছি দাড়িয়ে ছিল ৷ তাকে একটু দূরে নিয়ে গিয়ে শমিতা বলে, "দারুণ প্রবলেম হয়ে গেল তো।' সুরভিৎও পারুলের কথা ভাবছিল | সমস্ত ব্যাপারটা যে অত্যপ্ত জটিল সেটা তার কাছেও খুব পরিষ্কার। আস্তে মাথা নেড়ে সে বলে, “2 'পারুলকে ওর মামাবাড়িতে পাঠানো যাবে না ।' 'মোস্ট সাটেনলি নট | ওর মামা একটা আস্ত সোয়াইন | সেখানে ফিরলে পারুলের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে Gord | তা Be’ 'তা ছাড়া কী ?' 'ওখানে পারুল সেফ ও নয়। এ হারামজাদাগুলো আবার হানা দিয়ে ওকে নিয়ে যাবে । মামা রেজিস্ট তো করবেই না, বরং সবরকমভাবে কো-অপারেট করবে I _ এদিকটা ভেবে দেখেনি শমিতা, তার টেনশান হঠাৎ বেড়ে যায়। AWA, 'তা হলে ? 'তা হলে কী ?' 'মেয়েটার শেলটারই শুধু নয়, তার প্রোটেকশনের ব্যবস্থা করা দরকার | কী করা যায় বলুন তো ?' সুরজিৎ বলে, 'আমরা আর কী করতে পারি ? ওর পেছনে একটা ২০



Leave a Comment