শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণলীলার শেষ অধ্যায় | Sri Sri Ramkrishnalilar Shesh Adhyay

গিছলেন-_পি"ড়ে ব'য়ে নিয়ে গিছলেন। থিয়েটারে সাধু সাজে, সাধুর মত ব্যবহার কর্বে_ যে রাজা সেজেছে, তার মত ব্যবহার কর্বে না। যা সেজেছে, তাই অভিনয় করবে। একজন বহুরূপী সেজেছে, “ত্যাগী সাধু'। সাজটি ঠিক হয়েছে দেখে Wal একটি টাকা দিতে গেল । সে নিলেন, Ba ক'রে চ'লে গেল। গা- RS ধুয়ে যখন সহজবেশে এলো, তখন Aa, টাকা ete’ | বাবুরা we, “এই তুমি টাকা নেবে না ব'লে চলে গেলে, আবার টাকা চাইছ ?” সে Ae, ‘Taq সাধু সেজেছি, টাক। নিতে নাই ।' তেমনি ঈশ্বর যখন মানুষ হন, ঠিক মানুষের মত ব্যবহার করেন ।” ( কথামৃত- ৪র্থ ভাগ, ৮ম ২ও _ ৩য় পরিচ্ছেদ ) বলা বাহুল্য, ঠাকুরের মত এত সহজভাবে “অবতারতত্ব' বিষয়ক কৌন কথা ইতিপূর্বে কেউ বলেননি। আমাদের ভক্তিশাস্ত্রে অবতারগণকে নানা শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। যেমনঃ _পুকলষাবতার, গুণাবতার, লীলাবতার, মন্বন্তরাবতার, আবে্শোবতার, অংশাবতার, যুগাবতার, নামাবতার প্রভৃতি । পুরাণে বণিত কয়েবটি অবতারের ( নৃসিংহাদি ) উদ্দেশুই ছিল অস্থরনিধন aa; কিন্তু শীকষ্ণের ক্ষেত্রে একাধারে Het ও মাধুধ লীলায় অস্থরনিধনাদি festa মাথে সাথে ব্রজপ্রেমলীলারও সন্ধান মেলে | কিন্তু পরবর্তীকালে Ags, শীচৈতন্য এবং শ্রীরামকৃষ্ণের লীলায় যুগধর্ম অনুযায়ী জ্ঞান, Sei ও ক্রিয়-_এই ত্রিবিধ ত্রম্মশক্তির wana কেবলমাত্র প্রেমধর্মেরই পরিচয় পাওয়া যায় Aye ccs এই প্রেমধর্ম শুরু অশুভ শক্তিকে প্রেমের মাধ্যমে ধ্বংস করাই Yeh) এই যুগধর্ম অনুযায়ীই শীচৈতন্য এবং Say সমগ্র মানবাত্থার মধ্যে fracas, পবিত্রতা, জ্ঞান ও শক্তির অন্প্রেরণ৷ দিয়ে গেছেন এবং সার্বভৌম ভাগবতধর্যের প্রচার ata জীবকুলকে ভগবানের দিকে Hee ক'রে গেছেন। কিন্তু মনুম্যদেহ ধারণ ক'রে, নিঙ্ছের স্বরপশক্তিকে ABRs রেখে তাঁদের যা” ক্রিয়াঞ্চম, মেগুলিই 'ললা'রপে অভিহিত i তাঁদের মধ্যে একাধারে মধাদাপুক্যোত্তম সত্তা, অগৌকি+ পূর্ণ সত্ব, অতি-মানুষ করুণাময় AA AS) প্রভৃতি সকল অবতারসত্তা বিদ্যমান থাকলেও যুগ প্রয়োজনে যেটুকু প্রয়োজন, সেটুকু loi অতিরিক্তি কোন অলৌকিক ঘটনাঃ Sta নিজেদের প্রকাশ করেননি। তাই অবতারগণের লৌকিক জগতে লোঁকিক ক্রিয়া আরে! কঠিন, আরে! রহস্তময়। Seq গুতিটি fant 'লীল”-অথচ সাধারণের বোধগম্য নয়। 'লীলা' শব্দের অর্থ খেলা--এর বেশী সাধারণ মাহুয আর ধারণা ক্র্তে পারে না। Ba আনম্দ, “বহু' হুবার aie, আবার তা থেকে নিজেকে লুকিয়ে ১৪