বাজীমাৎ [সংস্করণ-১] | Bajimath [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
কর্মঘাল্ি ঘটনাটা ঘটেছিল ১৯৪৬ সালে । দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হবার কিছুকালের মধ্যেই। নিষ্প্রদীপের যুগ পেরিয়ে শহরের মানুষ আবার রাত্রির অন্ধকারে পথে-ঘাটে সবেমাত্র আলোর মুখ দেখতে শুরু করেছে। ঠিক এমনি সময়ে খবরের কাগজে ssl কর্মখালির নোটিশ বেরুলো ইলেক্ট্রিক মিস্ত্রীর কাজের জন্যে আবেদন-পত্র চেয়ে । আবেদন-পত্র আহ্বান করা হলে TH নম্বরে। যুদ্ধের ছাটাই বেকারের সংখ্যা তখন অজন্র। চাকরি চাই, চাকরি চাই রব সর্বত্র। “ছাটাই Sal চলবে ay আওয়াজ মিছিলে মিছিলে যতোই উঠুক না কেন, কারখানায় কারখানায় চলেছে ছাঁটাইয়ের হিড়িক। এমনি অবস্থায় কর্মখালির প্রত্যেকটি বিজ্ঞাপনই বেকার কর্ম- প্রার্থীদের সামনে আশার আলেয়া ye FA আলেয়া বলছি এ SD যে, এ কালে প্রায় সব'ক্ষেত্রেই বিজ্ঞাপন প্রচারিত হবার আগেই কর্মখালির বিজ্ঞাপিত শূন্য স্থান পূর্ণ হয়ে গিয়ে থাকে। শুধু রীতি- রক্ষার জন্যেই বিজ্ঞাপন | কিন্তু এ তথ্য সর্বজনবিদিত হলেও মন যে মানে না! তাই কর্মখালির কোন বিজ্ঞাপনের সঙ্গে নিজের যোগ্যতার আংশিক মিল খুঁজে পেলেও কোন বেকারই একটা দরখাস্ত ছেড়ে দিতে sya করে all এমন কি, আট আনা বা এক টাকার ডাকটিকিট সহ আবেদন করতে বলা হলেও নয়। ইলেক্ট্রিক মিঞ্ত্রীর কাজের বিজ্ঞাপনেও তাই সাড়৷ পাওয়া গেল প্রচুর। চাকরিও পাকা, মাইনেটাও ভালো কাজেই ভালো ATP



Leave a Comment