সৎকথা | Satkotha

ACFQ| তাঁহার সেবায় নিষুক্ত ছিলেন এবং ce সময়ে যখন ঠাকুর তাহার ত্যাগী যুবক শিল্পামগুলীকে সন্ন্যাস ও Chg, দান করেন তখন ইনিও তাহার কপালাভে বঞ্চিত হন নাই। শীলীঠাকুরের দেহত্যাগের পর যখন তাঁহার যুবক ত্যাগী শিষাগণ কিছুদিনের জন্য গৃহে fefan গিয়া পাঠাদি সমাপ্ত করিয়৷ আসিবেন, কি এখনই সংসার ত্যাগকরতঃ: সাধন-ভজনে রত থাকিয়া শ্রীপ্তরুপ্রদশিত পথে চলিবেন-_এই সংশয়- দোলায় দোদ্ুল্যমান, তখন সর্বপ্রথম শ্রীযুত ath, তারক ও বুড়ো- গোপাল এ তিন জমের বাড়ীঘরের সহিত সমস্ত সম্বন্ধ ইতঃপূর্বেই বিচ্ছিন্ন হওয়ায় ও তাহাদের atal গুজিবার স্থান না থাকায় তাঁহাদের থাকিবার জন্য বরাহনগরে একটি বাড়ী ভাড়া করা হয়। ইহাই হইল বরাহমগর মঠের WTS! অত:পর ক্রমেই Aye নরেন্জ্র-প্রমুখ ঠাকুরের অন্যান্য ত্যাগী শিষ্ামগুলী একে একে এখানে আসদিয়] সমবেত হন এবং সকলে মিলিয়৷ ভগবানলাভের তীব্র ব্যাকুলতায় আহার-নিদ্রা ভুলিয়া! দিবারাত্র ধ্যান, জপ, কীর্তনাদিতে ডুবিয়া থাকেন। এইখানেই স্বামীজী সকলকে লইয়া যষথাবিধি বিরজাহোম করেন এবং সকলকে সন্ন্যাস-নাম eM করেন। এই সময়েই শ্রীযুত লাটুর অদ্ভুত চরিত্র তাহার অদ্ভূত ভাব, ধ্যানধারণায় অদ্ভুত অন্পরাগ ও অন্যান্য অদ্ভুত আচরণ স্মরণ করিয়া স্বামীজী তাহাকে “অদ্ভুতানন্া' নামে অভিহিত করেন। অতঃপর তিনি আলমবাজার মঠ, বেলুড় মঠ, কলিকাতায় “বলরাম- মন্দির” ও অন্যান্য স্থানে অনেক দিন অতিবাহিত করেন এবং স্বামীজীর প্রথমবার বিলাত হইতে প্রত্যাগমনের পর কিছুদিন তাহার সহিত আলমোড়া, রাজপুতানা, কাশ্মীর প্রভৃতি স্থানে ভ্রমণ করেন। স্বামীজী বিলাত হইতে প্রত্যাগমন ofan দেশের ও দশের কল্যাণের জন্য মঠ, (১৪)