ভাবনায় যুগপুরুষ কেশবচন্দ্র ও ভাবে শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ | Vabnay Yugpurush Keshabchadra O Bhabe Srisriramkrishna

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
PUD ও রামকৃষ্ণ « THE কোথায় কেশব ? TA AIG নেই । সমস্ত পথ চেয়ে যাকে দেখব বলে ছুটে আসা দেখা মিলল ন৷ তার! রামকৃষ্ণ আসছেন এ কথা৷ কেশবের জান৷ নেই । খবর 1দয়ে আসেন নন । কি আর করা৷ ACA! দেখা! যখন হল না ফরেই যেতে হবে । fas তার আগে জেনে নেওয়া যাক কেশব কোথায় আছেন। না হয় সেখানে গয়েই কেশবের সঙ্গে দেখ৷ করবেন তানি | জান৷ গেল কেশব আছেন বেলঘাঁরয়ায় জয়গোপাল সেনের উদ্যানবাটতে তার অনুগতদের ACH | BAVA নাম রেখেছেন 'তপোবন' ৷ এখানে ব্রান্মভন্তমগুলীর সঙ্গে তাঁন সাধন ভজনে ব্যাপৃত আছেন । এমন মাঝে মধ্যে সংসারের কলকোলাহল থেকে নির্জনে ঈশ্বরের নামকীর্তনে দনযাপন করেন কেশবচন্দ্র। তবে বরলে একাকী নয়, Tora ঈশ্বর-আনন্দ সকলের সঙ্গে ভাগ করে আস্বাদন করতে চান । ঢঁচত্তশ্ীদ্ধর জন্যই সংসারের কোলাহল থেকে দূরে নিভৃতে 1গয়ে তার সাধন ভজন | কেশবের এই ব্যাপার শুনে RUSS হলেন রামকৃষ্ণ। মলে যাচ্ছে মনের সঙ্গে । এমনতরই তো হবে তার মনের মানুষ । দেখা করবার জন্য alsa হয়ে উঠলেন Tole | পরাঁদনই আবার হৃদয়কে ধরলেন ;- -_"চ রে BY বেলঘোরে যাই, কেশবকে দেখে আস 1” -_ইংরাঁজ ১৮৭৫ খীফ্টাব্দ। মার্চের পনেরে৷ তাঁরখ। স্নমূল সুন্দর দন। শান্ত সমীরণ মৃদু মৃদু বইছে । রামকৃষ্ণ ও হৃদয় ঘোড়াগাড়ীতে বেলঘাঁরয়ায় চললেন | ঘোড়াগাড়ীটি কাণ্টেনের-কাপ্টেন fasta উপাধ্যায় । এরা স্বানী-স্ত্ী উভয়েই রামকৃষ্চকে ভা্ত করেন । কাণ্টেনের গাড়ী করে রামকৃষ্ণ মাঝে মাঝে এখানে সেখানে আসাযাওয় ক্রেন | কেশবকে পছন্দ নয় কাপ্টেনের । রামকৃষ্ণ যে কেশবের কাছে যাবেন এতে তার সায় নেই | --কেশববাবুর ওখানে laa ক হবে ? Gla ক আর সাধু ?” “CALS ? কেশব ঈশ্বরের SA বলে, তার ধ্যান করে । কত লোকে তাকে মানে |” রামকৃষ্ণের কণ্ঠে TAMA, মনে কেশবের কাছে যাবার জন্য দৃঢ় )নশ্চয়ত৷ | বাধা CHER যাবে MN জেনে SICA 1নভেকে গুটিয়ে নেন :-"ত৷ আপনার সেখানে যখন যাবার ইচ্ছে হয়েছে ।”” রামকৃষ্ণ ও হৃদয় গাড়ীতে উঠলেন। গাড়ী ছাড়ল | বেলা AF নাগাদ STN কেশবের “তপোবনে” এসে পৌছুলেন | গাড়ী এসে দাড়াল উদ্যানস্থ পুষ্কারণীর দাঁক্ষণ পাঁশচম দকে। পূর্বাদকের ঘাটের উপরে উঁচু বেদীর পরে কেশব ও তার অনুগতের৷ বসে রয়েছেন | SM সবাই মুখ হাত ধোবার জন্য তৈরী হচ্ছেন । সেই সঙ্গে ঈশ্বর-কথা, .কীর্তণ গান > পরণতাঁকালেও কেশবের বাড়ি গেলে কাণ্তেন বেজার হয়েছেন কিন্তু তাকে অটকাতে পারেন নি। একবার রামকৃষ্ণ বিরক্ত হয়ে বলেছিলেন, 'তুমি বাপু টাকার ae লাট" সাহেবের কাছে যেতে পার আর আমি কেশব সেনের কাছে যেতে পারি না? সে ঈশ্বর- fou করে, হরিনাম গায়।” [প্রীপ্রীরামকৃক কথামৃত (১ম), পৃঃ ১৭৮]



Leave a Comment