অবতারের অবতরণ | Abatarer Abataran

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
ভাবান্বাদ : হে ভগবান বিষ্ণু । আপনি প্রলয়কালে মীনরূপে বেদো- দ্বারকারী, কুর্মরপে সর্বলোক বহন কারী, বরাহরূপে পৃথিবীকে উত্তোলন কারী, নরসিংহ রূপে মহাদৈত্য হিরণ্যকশিপুকে বিদারণকারী, বামন রূপে কলিকে ছলনাকারী, পরশুরাম রূপে ক্ষত্রকুল ধ্বংসকারী, রাম-রাবণ-কে বিনাশকারী ; হলধররূপে মৃত্যুনাশকারী, বুদ্ধরূপে কল্যাণ দানকারী, ও কন্কিরপে গ্লেচ্ছগণকে মূচ্ছিতকারী এই দশাবতার রূপ ধারণ করে মর্ত্য- লোকে অবতরণকারী আপনাকে সভক্তি প্রণাম করি 1” এখানে লক্ষ্য করার বিষয় যে কৃষ্ণের পরিবর্তে হলধর বলরামকে অবতার- রূপে বর্ণনা করা হয়েছে৷ তবে বাস্থুদেব কৃষ্ণ যে অন্যতম অবতাররূপে আবিভূ/ত হয়েছিলেন সে কথাই অধিকাংশ পুরাণ গ্রন্থে ও মহাভারতে বিত হয়েছে। গীতা acs রুষ্ণাবতারেরই মহাবাণী বিধৃত ও কৃষ্ণের বিভূতিরই প্রকাশ হয়েছে। পুরাণ মতে মৎস্ক, কুর্ম, বরাহ, ন্বসিংহ ও বামন এই পাঁচ অবতার হলেন পুর্ণাৰতার। অপর পাঁচ অবতার বিষ্ণুর অংশাবতার রূপে MAS হয়েছেন। কন্ষিপুরাণে নরপতিগণের ককন্কি- ATS মধ্যে অবতারগণ কোনে! কোনো উদ্দেশ্য চরিতার্থের জন্য পৃথিবীতে আবিভু'ত হয়েছিলেন তার বর্ণনা করা হয়েছে এই ভাবে :-_ “হে কন্কিদেব। আপনার জয় হোক ৷ আপনি নিজের মায়া প্রভাবে জগতের বিবিধ বৈচিত্রা কল্পনা করেছেন এবং আপনার মায়! বলেই তার পরিণতি হচ্ছে । আপনি ব্রিভুবনের উপকরণ সমূহ জলপ্লাবিত হয়েছে দেখে ও পৃথিবীতে বেদমন্ত্র উচ্চারিত হচ্ছে না শুনে, পক্ষী ও জনপ্রাণীহীন নির্জন স্থানে মহাসলিলে মীনরূপে আবিভূত হয়েছিলেন 1 নিজকৃত ধর্মরূপ সেতু- রক্ষার জঙন্য-ই আপনি মংৎস্তযরূপে অবতীর্ণ হন। পূর্বকালে যখন দেব-দানব মিলিত হয়ে সমুদ্র মহ্থনের জন্য মন্দর পর্বত স্থাপন করার স্থান না পেয়ে ব্যাকুল চিত্ত হয়েছিলেন তখন আপনি তাদের সাহায্য করার জন্য কৃত ASH হয়ে কুর্মাৰতার রূপে পৃষ্ঠে মন্দর ators ধারণ করেছিলেন | দেবতাদের অমৃত পান করানোর জন্যই Se



Leave a Comment