মিলন-মন্দির [সংস্করণ-২১] | Milan-mandir [Ed. 21]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
মিলন-মন্দির ১২ লোকই শয্যাশায়ী হইয়াছিল। নবীনও ম্যালেরিয়ায় আক্রান্ত হইল । অনেকে সেই বঙ্গ-পল্লীধ্বংসকারী কালোপম ব্যাধির হস্ত হইতে অনেক কষ্টে নিস্তার পাইল-- অনেকে তাহার কালোদরে জীর্ণ হইয়া গেল। নবীন সকলকে কীাদাইয়া-_নিঃমহায় পরিবারবর্গকে অকুলে ভামাইয়া মরণ-পথের পথিক্‌ হইল। দিনকতক সে পরিবারে বড়ই হাহাকার উঠিল। তার পর, দিনে দিনে সকলেই একটু সাম্পাইয়া লইল। কিন্তু তাহাদের অভাব আরও বাড়ির! উঠিন। নবীন যথেষ্ট পরিশ্রম করিয়া যাহা অর্জন করিত, তাহার পথ রুদ্ধ হইল-_-অধিকন্ত নবীনের শ্বশুর মাসিক যাহা সাহায্য করিতেন তাহা বন্ধ করিয়| দিলেন । তাঁহার বালিকা sai জয়ন্তী তখন শ্বশুরবাড়ী ছিল-_তাহাকে গৃহে AVM গেলেন | Fionn শলব্দিজ্ছেদন THM অগত্যা সমস্ত ভার গ্রহণ করিল। কিন্তু অর্থাভাবে সে কেবল শারীরিক পরিশ্রমে সকল fas Herta করিতে পারিল না। তখন নিরাশ হইয়া যতীশচন্দ্র মায়ের নিকট পরামর্শ চাহিলেন। যতীশচন্দ্রের মাতা স্ত্রীলোক হইয়া যত দূর পারিতেন, পুলরদিগকে সংপরামর্শ দানে সাহায্য করিতেন। মাতা-পুলে পরামর্শ করিলেন। শেষে বযতীশচন্দ্র বিদায় লইয়া অর্থাম্বেষণে বাহির হইলেন। মাতা, ক্ষিতীশকে লইয়া সংসারের ate দেখিতে লাগিলেন। দানীশের বয়স SIT প্রায় বার বৎসর উত্তীর্ণ হইয়াছে। গ্রামের Saas দত্ত কলিকাতার এক মার্চেন্ট অফিসের মুচ্ছু্দী। পূজার.,সময় তিনি বাষ়ী আসিলে, যতীশের মাতা তাঁহার নিকটে গিয়া aay বিনয়



Leave a Comment