সত্যি ভ্রমণ-কাহিনী | Satty Bhraman-kahini

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
গান্ধীর চোখ একটু বিস্ফারিত হয়ে ets | wre বলুন! অনেক দেরী করে ফেলেছেন মুস্তিয়ো। ফরাসী efor স্বাদ নিতে হলে আরও কম বয়সে আসা উচিত ছিল প্যারিসে । আপনাদের মত বয়নমে ইণ্ডিয়া থেকে এখানে আমে study leave নিয়ে প্রোফেসরেরা ডায়াবেটিসের চিকিৎনা sates | মনের হাংলা-পনা ঢাকতে গিয়েও বলে ফেলে, মা-লক্ষ্মীদের স্বাস্থ্যটাতো দেখি খুব ভাল এদেশে । আপনি বড়লোক না গরীব ? তাহলে চলুন সস্তা হোটেলে আপনার জায়গা ঠিক করে দিই । তারপর প্রাণ খুলে কিছুদেন হিন্দীতে কথা বলা যাবে। ইণিয়ার খবর অনেককাল থেকে জানিনা। সব শোন৷ যাবে। -_-বিনা পরীক্ষায় লেখকের মালগুলে পান হয়ে যায়; গান্ধীর সঙ্গে শুক্কবিভাগের কর্মচারীদের আলাপ; ইস্টিশানের কুলিদের সঙ্গে পযস্ত ACHAT | দেশ থেকে লেখক ঠিক করে এসেছিল যে, এদেশে এসে ভারতবাসীদের সে একটু এড়িয়ে চলবে। নিজের দেশের লোকের একটি পরিচিত গোষ্ঠী জুটে গেলে নতুন দেশের লোকের সঙ্গে মিশবার স্থযোগ-স্থৃবিধা, ইচ্ছা সবই কমে যায়। সে সন্কল্প এখন কোথায় ভেসে যায়। খানিকটা ভাবনা চিন্তার werd থেকে অব্যাহতি পাবার এই অপ্রত্যাশিত স্থযোগে সে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাচে। ট্যাক্সি গিয়ে arora গান্ধীর হোটেলে। সেদিন আকাশ পরিষ্কার। প্যারিসের পথঘাট, এমনকি কানাগলির হোটেলের সাইনবোর্ডটা পর্যন্ত তখনও গোধূলির আলোতে রঙিন হয়ে রয়েছে। প্যারি! এর জুড়ি নেই দুনিয়াতে ! নিউইয়র্ক আমেরিকার রাজধানী নয়; frm ভারতবর্ষের সব চেয়ে বড় শহর নয়। পিকিং-এর প্রতিদ্বন্দ্বী সাংহাই, মঙ্গোর লেনিনগ্রাদ। অনেকগুলি ছোট রাজ্য মিলিয়ে জার্মানী এই সেদিন জন্মেছে বলে নিজের দেশের মধ্যে cafacay আভিজাত্য নেই | ্ট



Leave a Comment