ব্রহ্মজ্ঞান, পরোক্ষ ও অপরোক্ষ | Bramhagayan, Paroksha O Aparoksha

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বিশ্বে ঈশ্বরের প্রকাশ © তাহার যে সঙ্গীত ধ্বনিত * হইতেছে, wiz তিনি আমাদিগকেও দেখাইতে ও শুনাইতে চাহেন। জীবনের Wa, Ba, বোগ, মৃত্যু তাহারই ইচ্ছার প্রকাশ এবং তাহার ইচ্ছা! কখনও মঙ্গল ব্যতাঁত অমঙ্গলের হইতে পারে al | যাহার! ঈশ্বর-বিশ্বাসী, তাহ।দের নিকট ইহাই বিশ্বের warts কিন্তু স্বত্ত্র প্রমাণের বলে কি বিশ্বের €ই aisle প্রমাণিত হইতে পারে এবং বিশ্বের জড়মুখচ্ছবি স্বচ্ছ করিয়া কি তাহা ঈশ্বরেব মুখের পগ্যোতি দেখাইতে পারে? এ বিষয় আলোচন| করিতে গেলেই, আমাদের দণনশাঙস্ত্রের যুক্তিতর্কের মধ্যে অবতীর্ণ হইতে হইবে । ইহা নিরস হইলেও উপায়াস্কর নাই; কারণ যতদিন অপরোক্ষ জ্ঞান না হয়, ততদিন পরোক্ষ জ্ঞানের উপরই আমাদের নির্ভর করিতে হইবে | বিশ্ব আমাদের জ্ঞানে যেরূপ প্রতভাত হয়, তাহা বিশ্লেষ করিপে জড়পদ।র্থকে জ্ঞান ও ইচ্ছার রূপান্তর al বলিয়া! উপায় নাই। বিশ্বকে আমরা জানি রূপ-রস-গন্ধ-স্পরশ-শব্দম্য়, শক্তিমান, গুরু ও আকারবিশিষ্ট রূপে । কিন্তু ইহার সকলগুলিই মানসিব ধর্ম, একটিও জড়ের নহে। বিশ্বে যদি ইন্দ্রিয়বোধ-বিশিষ্ট জীব না থাকিত, তাহা হইলে পদ।র্থের এ সকল গুণ কিছুই থাকিত না। দৃষ্টিশক্তি না থাকিলে, কেবল “রূপ” শব্দ নহে, “রূপ” নামক কোন VIVE Tiss al; আস্বাদন করিবার শক্তি না থাকিলে “রম”, gle শক্তি না থাকিলে “গন্ধ”, Boa শক্তি না থাকিলে “স্পর্শ”, অবণ শক্তি না থাকিলে “aa”, শক্তির অঈভূতি না থাকিলে “শক্তি” ও “গুরুত্ব”, এবং তাহার সহিত দৃষ্টি শক্তি না থাকিলে “মাকারের” wire থাকিত না। এই কথাটি সাধারণের নিকট অসম্ভব বলিয়৷ মনে হয়। সাধারণ লোকে



Leave a Comment