চীনের রূপকথা [সংস্করণ-২] | Chiner Rupkatha [Ed. 2]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পরীর নাচ তারপর পীচফুল শুনতে পেলো, তারা ঘটকীকে খবর দেবার কথা বলচেন । ভয়ে তার বুকের রক্ত হিম হয়ে গেল | “সে তাদের বাড়ি ছেড়ে, বিশেষ করে স্নেহময়ী ঠাকুমাকে ছেড়ে কিছুতেই যেতে চায় না। আচ্ছা, মা-বাবা কি সত্যই তাকে বিদায় করতে চান ? সে তো এখনও ছেলেমান্ুষ | তবুও কেন তারা তার বিয়ে দেবার SD এত ব্যস্ত ? হায় রে! এর আগে তো কোনদিন তাদের বাড়ি তার কাছে এত ভালো লাগেনি । পরদিন সকালে পীচফুল তার বাবাকে মিনতি করে বললে, তার বিয়েটা আরও বছরখানেক পিছিয়ে দিতে । কিন্তু তিনি বললেন, তাকে ছাড়তে তার SS হুবে বটে, তবুও উপায় CAB | এবার PAA হয়েচে এত কম যে, সংদারের সবাইকে খাওয়াবার মতো তার টাকার বড় অভাব | পীচফুলের cote ফেটে জল পড়তে লাগলো | বুড়ী-ঠাকুম। তাকে মাস্থ্বননা দিতে চেষ্টা করলেন fee Si মিছে হলো | হতভাগিনীর মন লোহার পাহাড়ের মতো ভারী হয়ে উঠলো | তারপর ক্থাবাতায়, খোজখবরে অনেক সপ্তাহ গেল কেটে । বর আর ঠিক হুয় না। ঘটকী অনেকবার যাওয়া- আসা করলো | পীচফুলের মা-বাবার সঙ্গে তার খুব তর্ক-বিতর্ক হলো। প্রথম সম্বদ্ধের সঙ্গে তারা মেয়ের বিয়ে দিতে রাজী হলেন a1) কারণ ছেলেটি বড় অলস, বাড়ি বসে থাকে। fasta সম্বন্ধ তারা ফেরৎ দিলেন । কারণ “Tes মানে বরটির মা ভারী নিষ্ঠুর আর কুঁচছুলে । পীচফুলকে সে স্বালিয়ে- পুড়িয়ে মারবে । তৃতীয়টির লগ্ন-দোষ ছিল। তার সঙ্গে 4



Leave a Comment