গোড়ার কবিতা | Gorar Kabita

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
9 | গোড়ার কৰি্তা্‌ মেই মুরতিরে আজ স্মরিয়৷ মোর দেহমন গেছে ভরিয়া, পূর্ণ আমার অপূর্ণতার কেন্দ্র করেছে জয় , প্রসারিতে মোরে বিশ্বপটে করিতে জগন্ময়। এই কবিতায় ঠিক তার মনের ভাব প্রকাশ পেয়েছে বলে বিরঙ্গ একটা "বস্তির নিশ্বাস ফেলে কণিকার প্রশংস! করলেন, Shia আড়ষ্টের মত চুপ করে বসে রইল । মিহির ভাল মন্দ কিছুই বলে নি, SAB এই যে প্রশংসা করার চেয়ে প্রশংসার ভাগ নেওয়ায় লাভ অনেক বেশি। আপন পরের চুল-চেরা চিন্তায় আনন নেই। খুঁটিনাটি বিচার করতে গেলে কোনও জিনিসের অধিকার প্রমাণ করাও শত্তু হয়ে পড়ে। কণিকার হাত নিজের হাতের মধ্যে টেনে নিয়ে বিরঙ্গ বললেন--আহ তোমাকে স্থথবরটাই দেওয়া হয় নি, মিহির গবেষণার পদবী পেয়েছে। সত্যকারের WRIT এলে কণিকা এটাকে সরব্বান্তঃকরণে গ্রহণ করলেও একট! অভিযোগ উপস্থিত করল-_ঙর Sia মন্দ গর নিজের মুখ থেকে শোনার ভাগ্য তো সকলের নেই | -_-আমাকে ও নিজে বলে নি। খোঁজ খবর করতে গিয়ে জানলাম। মিহির দেখল যে প্রতিবাদ করা প্রয়োজন, জানাবার সময় চলে যায় নি বলে নিজপক্ষ সমর্থনে বলল-_মাত্র দুদিন হল তো জেনেছি। কণিকা! তবুও পরাস্ত হল না--আজ না হয় খবরটা নিতান্তই তাজা বলে একটা অজুহাত আছে। আগের পরীক্ষাগুলোর ফল বুড়িয়ে শেষ হয়ে গেলেই তবে আমরা জানতে পেরেছি যে পরীক্ষার ACR নম্বর পহেলাই আছে। বিরঙ্গের সমর্থনে কণিক৷ জিতল, মিহির হারল | কিছুক্ষণের মধ্যেই বাড়ি ফেরার উদ্বেগে কণিকা! তার বাহককে উদ্দেশ্ব করে ডাকল-_ দুঃখীরাম | বিরঙ্গ বললেন-__মিহির ! কণপিক|-মাকে পৌঁছে দিয়ে এসো — গভীর রাত্রে হঠাৎ আলো চোখে পড়লে হরিণ যেমন থমকে HO, সে- আলো না সরানো পর্যন্ত আগে-পিছে নড়বার নামও করে না» মনে হয় যেন থমকে totes কাজ ; মিহিরেরও ঠিক তেমনি হল । ক্থাটা শোন! পর্যন্তই শেষ, সম্মতি অমন্মতির কোনও ভাব ব্যক্ত না করে যেমন বসেছিল তেমনি বসে HOA | কণিকা যখন বলল-_“দুঃখী এখুনি waa,’ তথন মিহির-_'চলুন যাই”-- বলে উঠে দাড়াল |



Leave a Comment