সুধাপারাবার | Sudhaparabar

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
বসবার বন্দোবস্ত সম্পূর্ণ। মোহিতকাক| ডাকলেন, 'বস হে অমলচন্দর, তোমার জন্যে কেমন চমৎকার সিংহাসন তৈরি করে দিয়েছি, দেখ । অমল aa! কিন্তু ললিতাকাকিমার হাত থেকে মুক্তি পেল না। এতকাল পর ভাইকে পেয়ে তিনি উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠেছেন। কলকাতায় যায় না কেন, এখানে কিভাবে থাকে, অন্য বাঙালি-টাডালি তুদাওয়ালে আছে কিনা, খাওয়া দাওয়ার অনিয়ম করে কিনা ইত্যাদি ইত্যাদি হাজার প্রশ্ন করতে লাগলেন । সব প্রশ্নের উত্তর দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না, একটার জ্ববাব দিতে না দিতে ঝড়ের মতন AGA প্রশ্ন এসে যাচ্ছে | মাঝখান থেকে মোহিতকাকা বলে উঠলেন, “তোমরা দু ভাই বোনই শুধু বকবক করবে নাকি ' আর আমরা বোবা হয়ে থাকব? আমাদের দিকে একটু-আধটু কৃপাবর্ষণ কর i’ অমল হেসে তাকাল | মোহিতকাকা বললেন, “তারপর অমল, ট্রেনে আমাদেব খুজে বার করতে তোমার অসুবিধে wafer” 'তা একটু হয়েছিল বৈকি । আমি তো প্রথমে ফাস্ট ক্লাস কম্পার্টমেন্টগুলোতে খোঁজ করেছি, সেখানে আপনাদের পাত্তা! নেই | ভেবেছিলাম, হয়ত এ ট্রেনে আসেন নি। খুরে ঘুরে শেষ পর্যন্ত এই সেকেগু ক্লাসে আপনাদের আবিষ্কার করলাম ।' কাস্ট/ক্লাসে কেন আসতে পারেন নি, সংক্ষেপে তার কারণ জানিয়ে দিলেন মোহিতকাকা | অমল বলল, “আপনাদের খোজার সময় একটা ভারি মজার ব্যাপার হয়েছে জামাইবাবু-_' বলে হাসতে লাগল সে | কি কামরায় কামরায় মুখ বাড়িয়ে 'জামাইবাবু' 'জামাইবাবু' বলে ডাকছিল্াম | এদিকে প্রত্যেক কামরায় ছু চারজন করে বঙঈসন্তান ছিল, তারা সাড়া দিতে লাগল । ভাবলাম এতগুলে৷ ভদ্রমহোদয়ের ইহাতে তো আমার বোনটাকে তুলে দিইনি ।' ‘atta সর্বনাশ, এ কি শোনালে শ্যালকচন্দর !! যেন মাথায়



Leave a Comment