ওপার বাংলার আগে | Opar Banglar Aage

চেষ্টাতেই; তাদের কারও বা ছিল পু'জির জোর, কারও বা এ পারে মুরুবিবি- গোছের আত্মীয়। সরকারী সাহায্য পেল অনেকেই নতুন ক'রে বাস্তু বাধার! বাকি এখন যারা রয়ে গেছে তারা পঙ্গু অথবা MS | eg] এখন সরকারের স্থায়ী পোষ্য! পার্মানেন্ট লায়েবিলিটি a সংক্ষেপে “পি. এল” | মিলিটারি হাসপাতালটাই wera আরোগ্যালয়। পাওয়ার হাউসটা এখন রেশনের গুদাম । ইলেক্টি.ক লাইন উঠিয়ে নিয়ে গেছে। মিলিটারি কন্ট্রোল বিল্ছিংটা এখন ক্যাম্পের আ্যাডমিনিস্ট্রেটতে অফিস। এরোপ্লেন নামবার চওড়া ল্যাঞ্চিং গ্রাউগুটায় এদের বাজার বসে। বাশের খুঁটির উপর টিনের ছাদ দিয়ে সারি সারি দোকান বসে গেছে। পানবিড়ি, চাল-আট মিষ্ট-মসলার দোকান। মায় চুলকাটার সেলুন, ডাইংক্লিনিং Te) ক্যাম্পের মেরুদণ্ডের মতে! উত্তর-দক্ষিণ পাকা HSS? | এদিকে এটা শেষ হয়েছে চার মাইল দূরের রেল-স্টেশনে; অপর- দিকে বিসপিল গতিতে কালো পীচের ASS) থানা-সদর ছুঁয়ে স্বীয় সত্তা! হারিয়েছে গ্র্যাণ্ড ট্রাঙ্ক রোডের মোহনায়। এই সড়কের উপরেই ক্যাম্পে ঢুকতে বী হাতে পড়ে ক্যাম্প-অফিস, ডানদিকে হাসপাতাল। হাসপাতালের পিছনে ছুটি ছোট ছোট ঘর। ও দুটোর নাম আইসোলেসন ওয়ার্ডম্‌ ৷ সংক্রামক রোগীদের পৃথক রাখার ব্যবস্থা বড় রাস্তাটিকে দ্বিথপ্তিত ক'রে তদোধিক চওড়া যে কংক্রিটের রাস্তাটা পূব- পশ্চিমে প্রসারিত, ওটাই ছিল ক্রীট-ওয়ে-_অর্থাৎ প্লেন নামবার ল্যাণ্ডিং স্ট্রপ | এইটারই CST প্রান্তে রাস্তাটা গোল হ'য়ে বিরাট এক চক্কর থেয়েছে। বোধহয় প্লেন খঘুরবার জন্যই এই TTR] | ক্রীট-ওয়ের এই অংশটাই এখন বড়বাজার। নাম গোলবাজার। এটা ছাড়াও হাসপাতাল ও বড় অফিসের কাছে আর একটা বাজার বসে । এর ঠিক পাশেই ছেলেদের মাইনর স্কুল । সেটার নামকরণ হয়েছে স্কুলবাজার। স্কুলবাজারের পশ্চিমতম প্রান্ত ঝতব্রতের অফিস, তথা মোকাম। উত্তর-দক্ষিণে বড় রাস্তা এবং পূব-পশ্চিমে AR ক্রীট-ওয়ে যে পরস্পরকে সমকোণে ছেদ করে নি তা ক্যাম্পের ব্লু-প্রিট দেখলেই বোঝা যায়। কিন্তু এদের পারস্পরিক ছেদনে যে চারটি ভাগ হয়েছে, তাদের নাম আলাদা। ক্লকওয়াইস ভাবে পড়লে এদের নাম দাড়ায় গলাদ', টিফেনপুর, বকুলতল] আর মেমপাঁড়া। সবট) মিলিয়ে কাম্পের নাম বকুলতলা পি, এল. ক্যাম্প | এইখানে বলে রাখা ভালো বকুলতলা ক্যাম্পে যাবার সৌভাগ্য কোনদিন আমার হয় নি। খতত্তরতের কাছ থেকে শুনে আর তার দেওয়া ব্ল-প্রিট দেখে যে বর্ণনা দিলাম, জানি না তার সঙ্গে বাস্তবের কতটা ARE প্ল্যানে দেখছি, ১২