গান্ধী-রচনাসম্ভার [খণ্ড-২] | Gandhi-rachanasambhar [Vol. 2]

প্রথম অধ্যায় আফ্রিক| পৃথিবীর বৃহত্তম মহাদেশগুলির মধ্যে একটি। ভারতব্যক্ে একটি দেশ না বলিয়া? একটি মহাদেশ বলা হয়। কিন্তু আফ্রিকার ভিত এমন চা - Noh) ভারতৰ বসানো যায়। ভারতবর্ষের মতই wifes, একট] Sadly ৷ দক্ষিণ আফ্রিকার অধিকাংশই সমুত্রবেষিত ৷ সাধারণতঃ একটি ধারণা আছে যে, আফ্রিকা পৃথবাঁর মধ্যে উষ্ণতম দেশ | এক দিক দ্বিয়! দেখিলে কথাটা Fe | আফ্রিকার মধ্য দিয়া বিষুবরেখ। চলিয়। গিয়াছে। আর বিযুৰর্েেথার উভয় পাশ্বের স্থান যে কি প্রকার উষ্ণ, তাহা ভারতবাদীর wan করিতে পারিবে না। আমরা দাক্ষিণাত্যে যে গরম ay করি, তাহা হইতে বিষুৰ্রেধার নিকটের স্থানের গরম কতক্টা অনুমান করিত্তে পার ate মাত্র । কিন্তু ব্যুবরেখা হইতে অনেক দুরে বলিয়া দক্ষিণ আফ্রিকা! মোটেই এরকম ar) দক্ষিণ আফ্রিকার অনেক স্থানে জলবায়ু এত স্বাস্থ্াপ্রন ও নাঙ্লিতোষ্ণ যে, লেখানে ইউক্সোপীয়েরা--যাহার] ভারতবর্ষের জলবায়ূতে বাস করিতে পারে না তাহারা--স্বচ্ছন্দে বসবাস করিতে পারে! এতদ্ধ্যতীত দক্ষিণ আফ্রিকায় আমাদের কাশ্মীর wey তিব্বতের মত খুব উচ্চ ভূখগ্ডপমূহ আছে। কিন্তু তাই বলিয়] তিব্বতের কোন-কোনও স্থান CAMA de হাজার বা ১৪ হাজার ফিট উচ্চে অবস্থিত, সেগুলি তত উচ্চে নয়। সেই SW সে-স্থানের জলবায়ু OE ও এরূপ ঠাণ্ডা যে সহ করা যায়। দক্ষিণ আফ্রিকায় কতকগুলি স্থান আছে যাহা TH রোগীদের পক্ষে খুবই উপকারী বলিয়া বিবেচনা] sai হয়। জোহানস্বার্গ এমনি একটি স্বাস্থ্যকর স্থান, ইহাকে দক্ষিণ আফ্রিকার স্বর্ণপুরী বলা হয়। মাত্র পঞ্চাশ বংসৰ পূর্বে এক্ষণে যেস্থানে জোহানস্বার্গ শহর গড়িয়া উঠিয়াছে মে-স্থান লম্পূ জনমানবশুন্ঠ শুষ্ক ঘাসে পূর্ণ জমি ছিল। কিন্তু যখন লোনার খনি আবিষ্কৃত হইতে লাগিল, তখন যেন মন্ত্রবলে বাড়ির পর বাড়ি নিরমিত হইতে লাগিল। আজ নেস্থান WaT ও পাকাপোক্ত অনেক ইমারতে পূর্ণ। এখানকার ধনী বাসিন্দারা হক্ষিণ আফ্রিকার অধিকতর উর্বর স্থান হইতে অথবা ইউরোপ হইতে অনেক ব্যয়ে গাছ আনিয়] সেখানে বলাইয়াছেন। এক-একটি গাছের we তাহাদিগকে