সিন্ধু বারোয়াঁ | Sindhu Baroya

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
তার চেয়ে বরং হেঁটেই যাওয়া ভালো। ইচ্ছে মতন আস্তে আস্তে ঘরমুখো ইাটতে সুরু করল সৌম্য | কলেজ WT ব্যস্ততার আবছহাওয়াটা এই সময় অনেক বেশি সরব ও PRM GH কলেজের ছুটি হয়েছে। রাস্তায় প্রচুর ভিড়। বিকেলের ছুটির শেষে এই বাড়ি-ফেরা george দেখতে বেশ ভালো লাগছিল সৌম্যর। চলতে চলতেই হঠাৎ চমকে উঠল সৌম্য । থেমে tet ওদিকের ফুটপাথে ওয়াই-এম-সি-এ'র কাছে দাড়িয়ে মলিনা তাকে লক্ষ্য করছে। কতক্ষণ ওইভাবে দাড়িয়ে রয়েছে কে জানে! লজ্জিত হয়ে BS বাস্তা পার হল সৌম্য | কাছে এসে দাডাতেই ঠোট টিপে হাসল ' মলিনা। সৌম্য দেখল, মলিনার হাসিটা তুরুর কাছে কেমন একটু বেঁকে গিয়েছে। ঠোট দুটো কঠিন। -_তুমি এখনো বাড়ি যাও নি? সৌম্য প্রশ্ন কবল। মলিনা বলল, যাই নি যে, তা তো দেখতেই পাচ্ছ। না কি, আমাব অস্তিত্বটাই এখনো তোমার চোখে পড়ছে না! সৌম্য বলল, তা বটে। কিন্তু এখানে দাড়িয়ে করছ!কি তুমি 1 মলিন! হাসল একটু। এবার ওর হাসিটা সময় নিয়ে চোখের কোণে দুলতে লাগল। অপলকে কিছুক্ষণ সৌম্যর মুখেব দিকে তাকিয়ে থেকে মলিন বলল, জয়ন্তী সেন বুঝি এতক্ষণে তোমায় মুক্তি দিল ? সৌম্য হেসে বলল, না, মুক্তি চাইতে হল আমাকে, তবে পেলাম। পরিবর্তে আবার বাধা পড়বার প্রতিশ্রুতি দিতে হয়েছে। ল্য কুষ্চিত করে মলিনা বলল, হেস না, সৌম্য। সব সময় অমন ছেলেমানুষের মতন হাসি ভালো নয়। আশ্চর্য, তুমি কি কখনো গম্ভীর হতে পার না! . -তাহলে হয়তো হাসতে পারতুম না। ছুটো দিক তো সামলানো যায় না। একটা ত্যাগ সব সময়েই করতে হয়। কিন্তু, ব্যাপার কি, মলি! তোমার মনটা যেন একটু মেঘলা হয়ে রয়েছে? -ভয় নেই, TR ata al) আমি ভাবছি, তোমার ওই সরল মনে ঝড়ো hen Ae হবে,কিনা! জয়স্তী সেনকে তো তুমি চেন না! ১৪



Leave a Comment