শ্রীরামকৃষ্ণ ও আধ্যাত্মিক নবজাগরণ | Sri Ramakrishna O Adhyatmik Nabajagaran

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
রা প্ররামরুন্ণ ও আধ্যাত্মিক নবজাগরণ করেছিলেন | ফলে তাঁর ধারণা হয়েছিল, খৃষ্টান মিশনারীদের দোষদশী সমালোচনাবর ও নাস্তিকদের যুক্তিতর্কের সামনে দাড়িয়ে, সে-মবের ভাব কাটিয়ে হিন্দুধর্মকে যদি বীচিযে atacs হয়, তাহুলে তার ভেতর থেকে কিছু কাটছাট করে বাদ দেওয়া প্রয়োজন । তিনি বোধ হয় ভেবেছিলেন, fences সমস্ত দেব কে নির্মমভাবে পবিত্যাগ না কণলে আধুনিক সমাপেোচকদেণ flay কনা] কিছুতেই সম্ভব হবে না। ভেশেছিপেন, যেমন করেই ate সর্ববিধ সাকাবোপাসনার অবসান ঘটাতেই হবে; HHP খটানো সম্ভব হলে Pacha ভেতর লজ্জাজনক কিছু আব থাকণে না। স্পষ্টতঃ বোঝা যাচ্ছে, ঈশ্বরের সাকার-ভাবের সঙ্গে যুক্তিণাদেণ সাম্জহ্তাবিশান তিনি কবতে পালেন নি। ঈশ্ববের সাকাবত্ধেব বিক্দ্ধে মুক্তিচানিত আবুনিকবুদ্ধিজাত প্রচণ্ড গৌড়ামি নিয়ে তিনি চহিন্দপর্মে মংক্গাধসাধনে প্রবৃতঙ্ত হন । উপনিমদ্‌ থেকে সণ নিরাকার ত্রহ্মবিষয়ক অংশগুলি তিনি tata গ্রহণ কবলেন। ঈশ্বর mae উপনিষদেব এই ধাবণা একেন্বরবাদী মুসলমান ও খৃষ্টানদের ধারণার cr মিলে যাচ্ছে দেখে তিনি বোধ হয় wea নিশ্বাদণ্ ফেলেছিলেন । উপনিষদ্ে ঈশ্বেব নিরাকার ভাব ছাড় আবও যে-সব ভাবেব উল্লেখ রয়েছে, সে-সবেব waa যে তিনি পান নি, তা সহজেই বোঝা যায়। যাই হোক, হিন্দুধর্ম থেকে প্রযোজনমতো উপাদান আহরণ কবে এবং Had নিরাকাব Fears কেন্দ্রে বেখে atel রামমোহন একটি উচ্চাঙ্গের একেশ্বশবাদ গড়ে তুললেন। বৈদেশিক একেশ্বরবাদগুলির সঙ্গে প্রতিদ্বন্দিতায় নেমে অবলীলাব্রমে জয়ী হবার মতো শক্তি সে মতবাদেব ছিল। এই মতবাদ তুলে ধরার জন্য বাজা বামমোহন বায় ১৮২৮ খৃষ্টাকে ব্রাহ্মসমাজ স্থাপন কণ্নে। যদিও আধ্যাত্মিক অনভুতির সর্ববিধ স্রলহরী তোলার মতো wate অধিকার-গৌরবে eyed মহিমান্বিত, তবু আসর



Leave a Comment