কুয়াশার রঙ [সংস্করণ-১] | Kuashar Rang [Ed. 1]

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
পার্কার ফিফটি ওয়ান দিয়েছেন। রমেশকাকু দিয়েছেন শাস্তিনিকেতনী কাজ করা একটা! ভালো কাধে-ঝোলানেো ব্যাগ । মিস্টার তরফদার ও মিসেস তরফদার--একৃজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার বাবার ওপরওয়ালা-_দিয়েছেন একটা মস্ত বড় ফুলের তোডা ৷ মিসেস তরফদার সাঁরা বিকেল বসে ওই তোডাটি তৈরি করেছেন, ইয়াকি নয়, সবাই শুনে থঃ। সকলে বলল 'আমি কি ফরচুনেট !” মিসেস ভবু্যদার ay হেসেও কী রকম হাসাতে পারেন। আমি চেষ্টা করে দেখেছি পারিনে, সত্যি সত্যি হেঁসে কেলি । ওওয়াদিয়া সাম়্েব তরফদার সায়েবেণ ওপর ওয়ালার আদার কথা ছিল কিন্তু কেন জানি না আসেননি । অক্ণদ। আমাকে দিয়েছে এই ডায়েরি খাতাটা, বলেছে রোজ ডায়েরি লিখলে পাকি স্মৃতিশক্তি খুব ভালো হয়। অরুণদ1 খুব ভালো ছেলে । ওর ATA এখানকার একজন বড় ডাক্তাবও বটে। অরুণদার মা নেই । আমার ata আর ওর বাবায় খুব ভাব । কলকাতার কোন একটা কলেজে সেকেওগওু ইযারে পড়ে অরুণদা | ম্যাটি কে তিনটে লেটার পেয়েছে। কিন্তু ভালে! ছেলেগুলোর মত একটুও বোকা নয়। Bee খুব ভালো। ড.ইংরুমে পলাশ গান করল, মিসেস তরফদার গিটার এনেছিলেন মিস্টার তরফদার ভ্যাম্প করলেন আঁর উনি বাজালেন। সিংজি ম্যাজিক দেখালেন তাস উড়ে যা ওযাব wifes) আমি আবৃত্তি করলাম--'ওগো মা রাজার দুলাল যাণে আজি মোর ঘরের সমুখ পথে ।” ইলুটা এত পাজি যে ছটা ভেটকির ফ্রাই খেল, থাবার সময তিনবার পোলাও নিল, তারপর থা ওয়া শেষ না হতেই টেবিল থেকে উঠে পালিয়ে গেণ। রমেশ কাকিমা খুব ঝবকেছিলেন ওকে ৷ আমি মোটে ছুটো ভেটকির are খেয়েছি । মা বলেছে সবাইযের সামনে মেয়েদের বেশি থেতে নেই । আমি HF খুব ভালবাসি । তাই সম্ধ্যেবেল৷ সহুথদাকে বলে আগেক্ট তিনটে ফ্রাই cacy নিয়েছিলাম । গতবারে মা পরিবেশন করেছিলেন 1 এবার টুলুমাসি করল। নিচু হবার সঙ্গে সঙ্গে টুলুমাসির বুক থেকে কেবল আচল সরে যাচ্ছিল । টুলুমাসির বুকটা মোটেই মার মত নয়। টুলুমাসির বুকের দিকে তাকালে আমার way কান গরম হয়ে ওঠে 1 ওর সব তাতেই বেহায়াপনা। ছুচক্ষে দেখতে পারিনে আমি ওটাকে 1 বাবার দিকে তাকিয়ে কথা বললে বাবা কেন যে গলে যায় বুঝিনে। বাবা কেবল টুলুমাসির দিকে তাকায়। ‘enfin সাহেব যে ১৪



Leave a Comment