ত্রিবেণী-সঙ্গম | Tribeni-Sangam

বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)

(Click to expand)
প্রন্থানে--রং তাহার স্বজাতির রূপে আপন স্বরূপ অনুসন্ধান করিয় CUT | তাই স্বজাতির সহিত না মিলিলে প্রাণের রূপ দেখিব কেমন করিয়া ? বসস্তের ফুল ফোটে ও বরিয়া পড়ে, আকাশের চন্দ্র সূর্য্য মাসের পর মাস, বরষের পর বরয, আসে যায়, সৌর- জগতের পর সৌরজগত GAGA ন্যায় উঠে, ভাসে ও মিলায়! কিন্তু এ alee এক চিরন্তন ধারার অন্তভূত। অনাদি অনন্ত কালপরম্পরায় যে ধারা আছে, মাস, থু, বর্ষ তাহারই অঙ্গ ৷ বসন্তের ফুল তাহারই অলঙ্কার। আমি কোন্‌ ধারা হইতে অংশে অংশে নিত্য নূতন বেশে গমনাগমন করিতেছি ? আমার ধারা! কোথায়! প্রাণই প্রাণের স্বজাতি। তবে প্রাণবিশিষ্টের সমট্টিই কি আমার ধারা? কে সে বিশ্বপ্রাণ? কোথায় সে প্রাণময় ? সাংখ্যদর্শনে বলে যে একই শক্তি স?িপ্রক্রিয়ায় বুদ্ধিরূপে পরিণত হইয়া, পরে বুদ্ধিপ্রতিবিশ্বিত চেতনের প্রেরণায় ক্রমনিয়মানুসারে অণুপরমাণু তৃণলত| কীটপতঙ্গ পশুপক্ষী প্রভৃতির ভিতর দিয়া, সর্নবশেষে মানৰ দেহে প্রাণের প্রাণরূপে অবস্থান করে। এবং পুনরায় স্বভাবের নিয়মে বিপরীত ধারায় জড়ে পরিণত হয়। মানব সেই রী



Leave a Comment