For Complaints/Suggesstions related to this material, please clickHere
বই থেকে নমুনা পাঠ্য (মেশিন অনুবাদিত)
(Click to expand)ফোঁটা, চোখের কোলে অঞ্জনরেখা, ময়ূরের পেখমে বিচিত্র বাহার।
অপার বিস্ময়ে রূপময়ী পৃথিবীর রূপাস্তর দেখেছিল ages খতুতে।
কখনও কালে! মেঘে বিদ্যুতের পাড়, কখনও সাদা মেঘের ঢেউ,
কিংবা নীল জমির বুকে সাদা বকের পাঁতি। দেখতে দেখতে সেও
সেদিন ধারণা করে নিয়েছিল এই wa পৃথিবীর স্রষ্টা একজন
আছেন, তিনি স্থন্দরকে ভালবাসেন। তাকে খুশি করবার acy
তাকেও WHA হতে হবে, স্থসঙ্জিত হতে হবে। সেই শুরু । SHA
একদিন সে তাকাতে শিখল পরস্পরের দিকে। CARTS দেখতে
চাইল ভালবাসার প্রদীপ cacy প্রেম যে WHA তখন থেকেই
চলেছে মানুষের স্বন্দরের সাধনা । সভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে তাল
রেখে আজও সে ধারা অব্যাহত গতিতে এগিয়ে চলেছে ভবিষ্যতেব
দিকে। প্রাচীন ভারতে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলেই সাজসজ্জ!
ভালবাসতেন। ভারতীয় নারীর অন্তরে ছিল আরো একটি গোপন
আকাঙ্ক্ষা । সে শুধু রূপসীরূপে অপরের মনে উদ্দীপন! সঞ্চার করতে
চায়নি, চেয়েছে মধুররূপে বিশেষ একজনের মনের কোণে শ্রদ্ধায়
ভালবাসায় অনুরাগে আপ্লুত হয়ে একটি স্থান করে নিতে। বহ্নিশিখা
হয়ে AU ওঠার চেয়েও ঘরের কোণে মাটির প্রদীপ হয়ে স্নিগ্ধ আলো
দিয়ে চোখ জুড়োবার সাধ তার কম নয়। তাই নিজেকে অতান্ত
উগ্র রূপসজ্জায় শুধুমাত্র যৌন আবেদনময়ী করে তোলায় তার অনীহা,
বরং লজ্জা তার অঙ্গে সঞ্চার করেছে অতিরিক্ত লাবণ্য। আমাদের
পুরাণ বা মহাকাব্যে নারীর যে রূপচর্চার খণ্ডচিত্র পাই, সে অত্যন্ত
মনোরম। স্থ্সজ্জিতা নারীও মনোরমা। এদেশে নারী ও পুরুষের
সাজ যে এক সময় প্রায় একই রকমের ছিল তার বহু নিদর্শন পাওয়া ১৪